হাজারো মৌমাছির সঙ্গে বন্ধুত্ব, গিনেস বুকে নাম উঠল তরুণের
মধু উৎপাদনের মূল হাতিয়ার মৌমাছি। উপকারি পতঙ্গটি অনেক সময় নানা কারণে মানুষের জন্য ভ’য়ংকর হয়ে উঠে। মৌমাছি সাধারণত





গাছের ডালে বাসা বাঁধে। সবাই আম’রা দেখে আসছি। কিন্তু সাম্প্রতিক কালে দেখা গেছে এক যুবকের মুখে মৌমাছির বাসা। শুনে অবাস্তব মনে হলেও সত্য। মুখে মৌমাছির বাসা বেধে সবাইকে তাকলাগিয়েছেন। ৬০ হাজার মৌমাছির সঙ্গে





এক তরুণের বন্ধুত্বের অবিশ্বা’স্য খবর পাওয়া গেছে। এত মৌমাছির সঙ্গে বন্ধুত্ব করে গিনেস বুক রেকর্ডেও নাম তুলেছেন ওই তরুণ। রেকর্ডধারী ওই যুবকের নাম নেচার এমএস। তার বাড়ি ভা’রতের কেরালায়। নিজের মুখ ও মা’থায়





মৌমাছির পালকে চার ঘণ্টা ১০ মিনিট পাঁচ সেকেন্ড বসতে দিয়েই এ রেকর্ড গড়েন তিনি। নেচার এমএস বলেন, আমা’র প্রিয় বন্ধু হচ্ছে মৌমাছি। আমা’র ইচ্ছা অন্যরাও
মৌমাছিদের সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ুক। বাবার সঙ্গে থেকেই মৌমাছির সঙ্গে চলার কৌশল আয়ত্ব করেছি। সাত বছর বয়স থেকে তাদের মুখ ও মা’থায় নিয়ে ঘুরে বেড়াই। এখন ৬০ হাজারের বেশি মৌমাছি নিজের মা’থা ও মুখে বসাতে পারি। নেচারের ভাষ্য, সমাজের বাস্তুতন্ত্র ঠিক রাখতে মৌমাছির ভূমিকা অসামান্য।
তারা সমাজবদ্ধ জীবও বটে। তাদের সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করে চললে মানুষেরা লাভবান বেশিই হবে। নেচারের এমএস’র বাবা সূর্যকুমা’র একজন পুরস্কার প্রাপ্ত মধু চাষী। দুই বছর আগে একইভাবে মৌমাছি সংরক্ষণ ও মধু চাষে সচেতনতা বাড়িয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছিলেন এই নেচার এমএস।