





ইন্টারনেটের আশির্বাদে কতো খেয়ালী বেখেয়ালী, ভালো-খারাপ ও সুখ-দুঃখের ভিডিও বা খবরাখবর আমাদের সামনে আসে। আর





সেসব জিনিসের মাধ্যমেই আমরা জানতে পারি আজকের দিনে এই পৃথিবীটে ঘটে যাওয়া বিষয় গুলো। বিশ্বের এই প্রান্ত থেকে অই প্রান্তের খবর মুহুর্তেই





ঘরে বসে পাচ্ছি। এটার জন্য আসলেও আমরা আনন্দিত। একজন রাশিয়ান নারী হলেন ক্রিস্টিনা ওজতুর্ক। তিনি একটি জাহাজ চালান আর সেখানেই





তিনি তার সন্তানদের লালন পালন করে থাকেন। রাশিয়ান এই নারী খুব অল্প বয়সেই অনেক গুলো বাচ্চা জন্ম দিয়েছেন। অদূর ভবিষ্যতে তার যৌবন কাল থাকাকালিন সময়ে





তিনি আরো বাচ্চা নিতে চান । একজন রাশিয়ান নারী। তিনি বর্তমানে ২২ সন্তানের মা। তবে এত তাড়াতাড়ি তিনি থেমে যেতে চান না। আরো ৮০টির বেশি সন্তান চান। ক্রিস্টিনা ওজতুর্ক এবং





তার কোটিপতি স্বামী গালিপ ২২ সন্তানের পিতা-মাতা। ক্রিস্টিনা ওজতুর্ক প্রথম সন্তানকে স্বাগত জানিয়েছিলেন যখন তার বয়স ছিল ১৭ বছর। ক্রিস্টিনা তার সন্তানদের মধ্যে ২১ জনকে স্যারোগেসির মাধ্যমে
স্বাগত জানিয়েছিলেন। খুব তাড়াতাড়ি বেশি সন্তান চাই! তাই তিনি এই পদক্ষেপ নেন। গত বছর ক্রিস্টিনা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি ১০৫টির মতো সন্তান নিতে চান। একসাথে এতগুলো শিশু লালন-পালন করতে কেমন লাগে সেই সম্পর্কেও তিনি বলেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় বাচ্চাদের সাথে থাকি। একজন সাধারণ মা যা করেন আমিও তাই করি। আমি একটি বড় জাহাজ চালাই। আমার সন্তারা প্রতিদিন রাত ৮টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ঘুমায়। সন্তানদের জীবনের প্রতিটি কথা আমি ডায়েরিতে লিখে রাখি। ’
ক্রিস্টানার স্বামী গালিপও সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়েছিলেন। তার সঙ্গী সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘ওর সঙ্গে থাকা খুব সহজ। সব সময় তার মুখে হাসি থাকে। একই সাথে সে লাজুক এবং রহস্যময়। এমন একজন স্ত্রী আমি নিজের জন্য চেয়েছিলাম।’
এই দম্পতি প্রথমে প্রতিবছর একটি সন্তানের জন্ম দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ক্রিস্টিনা শীঘ্রই বুঝতে পেরেছিলেন যে তার শরীর এই চাপ নিতে পারবে না। তাই তারা দিকে ঝুঁকেছেন। প্রতিটি শিশুর জন্য খরচ হয়েছে প্রায় ১০,০০০ ডলার!
বর্তমান এই যুগে একটি জিনিস খেয়াল করলে দেখবেন যে, বেশির ভাগ মায়েরা একটি বা দুটি সন্তানের বেশি আর সন্তান নিতে পারেনা। তারা সজার করে এবং যার ফলে তারা ৩ টা বা ৪ টার বেশি সন্তান নিতে পারেনা বা ডাক্তারি নিষেদাজ্ঞা থাকে।
কিছু ক্ষেত্রে অনেক নারি একটি বাচ্চার বা দুটি বাচ্চার জন্মদান দিয়ে পরে ভাবতে থাকেন আর বেশি বাচ্চা নিলে লোকে কি ভাববে, আমার প্রতিবেশি ই বা কি বলবে? তাছাড়া দেশের জনসংখ্যা বাড়ার কারণে সরগারি স্লোগান তো আছেই দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটি হলে ভালো হয়।
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের দেশে অনেক নারী সন্তান হীনা তারা একটি সন্তানের জন্য কতো কিছু করে থ্যাকে কিন্ত সন্তান পায়না, তারা দিনের পর দিন একটি সন্তান নেই বলে হীনমন্যতায় থেকে তাদের জীবন পার করেন। আর এদের মধ্যে অনেকেই নির্দিষ্ট সময়ে বাচ্চা নিতে আগ্রহী না বলে পরবর্তীতে আর তাদের বাচ্চা পেতে আসেনা। যার কারণে পরে সারাটি জিবন অতিবাহিত করতে হয় সন্তান ছাড়া।
Leave a Reply