





কচ্ছপ এক ধরনের সরীসৃপ প্রানী যারা জল এবং ডাঙা দুই জায়গাতেই বাস করে । এদের শরীরের উপরিভাগ শক্ত খোলসে





আবৃত থাকে যা তাদের শরীরকে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে রক্ষা করে। ডাইনোসরগুলির সময় থেকেই





সমুদ্রের কচ্ছপ বিদ্যমান ছিল। সম্পর্কে জানুন প্রাচীন মেরিনারদের প্রাচীনতম পূর্বপুরুষ, কীভাবে





নির্দিষ্ট অভিযোজন হতে পারে সাহায্য করতে। কচ্ছপ পৃথিবীতে এখনও বর্তমান এমন প্রাচীন প্রাণীদের মধ্যে অন্যতম। বর্তমানে কচ্ছপের





প্রায় ৩০০ প্রজাতি পৃথিবীতে রয়েছে, এদের মধ্যে কিছু প্রজাতি মারাত্মক ভাবে বিলুপ্তির পথে রয়েছে। বিশেষত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়





আহার্য হিসেবে গ্রহণের কারণে এটি বিলুপ্তির পথে। এরা কয়েক সে.মি. থেকে ২ মিটার পর্যন্ত বড় হতে পারে। এরা সাধারণত দিবাচর প্রাণী তবে তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে তারা গোধূলীতেও সক্রিয় হয়ে থাকে। কচ্ছপদের খোলসের উপরের অংশে যে সমকেন্দ্র বিশিষ্ট রিং থাকে তা তাদের বয়সের একটি ধারণা দিয়ে থাকে; যেমনটা গাছের ক্ষেত্রে তাদের বর্ষবলয়ে দেখা যায়।
কচ্ছপদের অনেক প্রজাতির নারী ও পুরুষ আলাদা; যদিও বিভিন্ন প্রজাতির ক্ষেত্রে নারী পুরুষের পার্থক্য বিভিন্ন হয়ে থাকে। কিছু প্রজাতির পুরুষদের ঘাড় মেয়েদের থেকে লম্বা থাকে। বড় কচ্ছপরা শুকনো জমিতে খুব ধীরে চলে, প্রায় ০.২৭ কিমি./ঘণ্টা। কচ্ছপের নথিভুক্ত দ্রুততম গতি ৫ মাইল/ ঘণ্টা। মৎস্য অবতারের মত কূর্ম অবতারও সত্য যুগের।
ভগবান বিষ্ণু শরীরের উপরের অংশ মানুষের এবং নিচের অংশ কচ্ছপের রূপ ধারণ করেন। তাকে প্রথাগত ভাবেই চতুর্ভূজ রূপে দেখা যায়। মানুষ ও কচ্ছবের ভিতর এমন ভালোবাসা অণ্য এক নজির সৃষ্টি করার মত। যুবকটি কচ্ছবরে কাছে আসতেই সুন্দর করে কচ্ছবটি তার গলা উচু করে দিয়ে চুলকানোর ইসারা করছে।
যা দেখে হতবাক হয়েছিল সবাই। সব প্রাণীরা সবার সাথে আপোস করতে পারে না। কচ্ছব ধীর গতির হলেও এরা খুবই চালাক হয়ে থাকে। এরা ছোট হলেও এদের চাহিদা মাঝে মাঝে অনেক বেশি হয়ে থাকে। এদের চাহিদা বিশেষ করে হিন্দু ধর্মের লোকদের কাছে বেশি হয়ে থাকে। নিচের লিংঙ্কে ভিডিও দেওয়া আছে।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply