





এই যেন রুপ কথার হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা। তার বাঁশির শুর মানুষকে যেমন করে আকৃষ্ট করে, এবং





সেই সাথে মৌমাছিকেও। আপন মনে যখন বাঁশি বাজায় মৌমাছি গুলো তখন গায়ে এসে বসে। মাহাতাবের আধিবাড়ী সুনন্দরবনে





আধীপতি গ্রামে। মাত্র ১২ বছর বয়স থেকেই মধু আহরণ শুরু করেন তিনি। চাক থেকে মৌমাছিকে সরিয়ে দিতে তখন নানা রকম কৌশল ব্যাবহার করেন মাহতাব। প্রথমে টিনের থালায় শব্দ করে মৌমাছি গুলোকে আলাদা করে আনতেন তিনি। পরে সে এই বাঁশির শুর ব্যাবহার করে তা আলাদা করতে শুরু তিনি।
এলাকার মানুষ বলেন মৌমাছি গুলোকে বাশি বাজিয়ে সে সব গুলো একত্রে করে ফেলেন এবং তা কোন রকম সমস্যা করে না মাহতাবের। ২০ বছর যাবৎ সে মৌমাছির সাথে ভালোবাসার ভাব জমিয়ে বসেছেন। মাহাতাব জানান বাঁশি বাজাতে শুরু করলে অনেক মৌমাছি এসে গায়ে ঝড়ো করে। কাজটি ঝূকিপূর্ণ হওয়ায় এখন আর কোন রকম সমস্যা হয় না।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply