





এরা সমুদ্রের তলদেশে থাকে। চলাফেরা করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরিতল থেকে ৫-৩৫ ফুট গভীরে। পাফার ফিশের দেহের গড় দৈর্ঘ্য প্রায়





১৮ ইঞ্চি। আমাদের দেশে সবাই পটকা মাছ নামে চেনে। পৃথিবীতে বিভিন্ন আকারের শতাধিক প্রজাতির পাফার ফিশ রয়েছে। (পাফার মাছ) এছাড়াও





অনেক নাম আছে, 1)ফুগু 2)বেলুন মাছ 3)ব্লো ফিশ 4)গ্লোব ফিশ 5)সুগার টোড। এদের অধিকাংশ প্রজাতি ভয়ঙ্কর বিষাক্ত। যখন এরা দেহ ফোলায়





তখন ত্বক, অন্ত্র ও ডিম্বাশয় থেকে এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয়, যাকে বলা হয় টেট্রাডক্সিন। এ মাছের রেসিপি তৈরির জন্য রাঁধুনির যথাযথ প্রশিক্ষণ থাকা বাধ্যতামূলক। এই মাছের মধ্যে সব মাছ বিষাক্ত হয়ে থাকে না। এদের চাহিদা আমাদের দেশে না থাকলেও বাহিরের দেশ গুলোতে এই মাছের চাহিদা অনেক বেশি।
এই মাছটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। এই মাছ সম্পর্কে না জেনে হাত দিলে বিপদ হয়ে থাকে মানুষের। এ মাছের রেসিপি তৈরির জন্য রাঁধুনির যথাযথ প্রশিক্ষণ থাকা বাধ্যতামূলক। অবিশ্বাস্য ভাবে এই পাফার মাছটি হাতে নেওয়ার সাথে-সাথে মুখ থেকে বাহির হচ্ছে অনেক পানি। অবিশ্বাস্য ভাবে এই পাফার মাছটি হাতে নেওয়ার সাথে-সাথে মুখ থেকে বাহির হচ্ছে অনেক পানি- রইল ভিডিও!
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply