বিড়াল ছানাটি পানির মধ্যে দিয়ে, মাছটিকে চুমু ধেওয়ার জন্য লঙ্কা কান্ড করে বসল- ভাইরাল ভিডিও!

বাসাবাড়ির অ্যাকুরিয়ামে শোভা পেয়ে থাকে এই মাছ। রঙিন মাছের চাষ তাঁর জীবনকে রাঙিয়ে দিয়ে থাকে আরও বেশি। রঙিন মাছ যা

ঘড় সাজানো সৌখিন, বিলাস বহুল। যে সমস্ত মাছকে আমরা আমাদের বাড়ি, বাগানবাড়ি, অফিস-কাছারি, চিড়িয়াখানা,

দর্শনীয় স্থান অলঙ্কৃত করার জন্য খুব ছোট জলাশয় বা কাচে ঘেরা ছোট জলাশয়ে রাখি তাদেরই রঙিন মাছ বলা হয়। সাধারণ মাছের থেকে

এদের গড়ন একটু আলাদা হয় — বিচিত্র রঙের হয়। লেজ, পাখনা, মাথা ও দেহের গঠনে বৈচিত্র্য থাকে। দৃষ্টিনন্দন হয়। তাদের গতিবিধি দেখে

আবাল–বৃদ্ধ–বনিতা পুলকিত হয়। অধুনা কাচ বা কাচ জাতীয় স্বচ্ছ জিনিসের তৈরি অ্যাকোয়ারিয়ামই সকলের বেশি পছন্দ এবং বহুল প্রচলিত। এই রকম অ্যাকোয়ারিয়ামে কাচের পাতগুলো দৃঢ় ভাবে আটকানো হয় রবার সিলিকন দিয়ে। কটি বিড়াল, হয় ঘরের বিড়াল, খামারের বিড়াল বা ফেরাল বিড়াল হতে পারে; বনবিড়াল অবাধে মানুষের যোগাযোগ পরিসীমা এড়িয়ে চলে।

বিভিন্ন বিড়াল নিবন্ধনকারীর মাধ্যমে এযাবৎ বিড়ালের স্বীকৃত ষাটের অধিক স্বীকৃত বিড়ালের প্রজাতির সন্ধান পাওয়া যায়। মানুষের কানের তুলনায় বিড়াল খুব তীক্ষ্ণ এবং খুব উচ্চ শব্দ কম্পাঙ্ক শুনতে পায়, যেমন ইঁদুর অথবা অন্যান্য ক্ষুদ্র প্রাণীর দ্বারা সৃষ্ট শব্দ। এরা শিকারী প্রবুত্তির হওয়ায় ভোর ও সন্ধ্যায় সর্বাধিক সক্রিয় থাকে।

বিড়ালটি মাছকে পানির মধ্যে চুমু দেওয়ার জন্য রীতিমত অনেক পরিশ্রম করতে লাগল। বিড়ালটি পাড় থেকে বাড়ে-বাড়ে মাছকে ছুঁতে লাগল। কিন্তু একটি মাছ আশা যাওয়ার কারণেই বিড়ালটি আর স্তীর করে কোন মাছকে সম্পর্শ করতে পারছে না। একটি মাছ ইচ্ছা কৃত ভাবে বিড়াল ছানাটির কাছে আশার পরই বিড়ালটি আল্ত করে ছুুঁয়ে দেয়।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*