





এ গাছের পাতা, ফুল, ফল, কাণ্ড, শিকড় সব কিছুই বিভিন্ন ছোট-বড় শিল্পের কাঁচা মাল, হরেকরকম মুখরোচক নানা পদের





সুস্বাদু খাবার তৈরির উপকরণ, পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, সুস্বাদু পানীয় ইত্যাদি বিভিন্ন রকম ভাবে কাজে লাগানো যায়। পাম গাছের পরিবারের (আরেকেসি) সদস্য





ও “”কোকোস”” গণের একমাত্র জীবিত প্রজাতি। এরা এই গণের একমাত্র জীবিত প্রজাতি। “নারকেল” শব্দটি পুরো নারকেল, বীজ বা ফলকে বোঝায়, যা





উদ্ভিদগতভাবে বাদাম নয়, বরং শাঁসালো ফল। এটা বিশ্বের একটি অন্যতম দরকারি গাছ এবং এটিকে প্রায়ই





“জীবনের গাছ” হিসাবে উল্লেখ করা হয়। এটি মানুষ খাদ্য, জ্বালানী, প্রসাধনী, ভেষজ ঔষধ সরবরাহ, দালান নির্মান সামগ্রী হিসেবে
ব্যবহার করে এবং এর রয়েছে আরও নানাবিধ ব্যবহার। এর বীজের ভিতরের মাংস ও দুধ থেকে প্রক্রিয়াজাতকৃত তেল ; শক্ত খোল থেকে কয়লা, এবং ছোবড়া থেকে কোকোপিট তৈরি হয়। এর শক্ত বহিরাবরন,ছোবড়া এবং লম্বা পাতা বিভিন্ন জিনিস ও সাজসজ্জা তৈরির উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় । এর থেকে প্রাপ্ত তেল এবং দুধ সাধারণত রান্নায় ব্যবহৃত হয় – বিশেষ করে কোনোকিছু ভাজায় ; পাশাপাশি সাবান এবং প্রসাধনীও তৈরি হয়।
নারকেল হাজার বছর ধরে মানুষ ব্যবহার করে আসছে এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ বসতি স্থাপনকারীদের দ্বারা তাদের বর্তমানে বিশাল পরিসরে ছড়িয়ে পড়েছে। নারকেলের প্রথম উৎস কোথায় তা নিয়ে বিতর্কিত তত্ত্বগুলি উল্লেখ করে যে এটি এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা বা প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপে প্রথম উৎপন্ন।
নারকেল বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী আমরা কাজে লাগাতে পারি। তাই বলে নারকেল পাতা দিয়ে এই রকম চারু কাজ করা হরেক রকমের কাজ সবার প্রশংসার পাওয়ার যোগ্য ছিল। যুবক ছেলেটি তার বুদ্ধি দিয়ে এই বিভিন্ন আসবা পত্র তৈরি করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিল।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply