





কাঁকড়া আর্থ্রোপোডা পর্বের একটি ক্রাস্টাসিয় প্রাণী। এদের শরীর একটি পুরু বহিঃকঙ্কালে আবৃত থাকে এবং





এদের এক জোড়া দাঁড়া থাকে। এ পর্যন্ত কাঁকড়ার ৬,৭৯৩টি প্রজাতির সন্ধান পাওয়া গেছে। পথিবীর সব সাগরেই কাঁকড়া পাওয়া যায়। এছাড়াও





অনেক মিঠা পানির ও স্থলবাসী কাঁকড়াও পাওয়া যায়, বিশেষতঃ গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে। বিশেষ করে সাগরে পাড়ে





এই কাকড়া খেলা থাকে বেশি। কাকড়া চাষ করে মানুষ নানা রকম ভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে। বৈজ্ঞানিক নাম Anabas cobojius। মাছটিকে





ইংরেজিতে Gangetic koi বলে। এটি Anabantidae পরিবারের অন্তর্গত। এটি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের স্থানীয় মাছ। এটি মিষ্টি
জলের মাছ। সাধারণত নদী, খাল এবং বিলে পাওয়া যায়। তবে বর্তমানে পুকুরেও চাষ করা যায়। কৈ মাছ বাংলাদেশের মানুষের কাছে আবহমানকাল ধরে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় মাছ হিসাবে পরিচিত। এ মাছটি খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু, পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু। আমাদের দেশে প্রাচীনকাল থেকেই কৈ মাছ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও সুস্বাদু মাছ হিসেবে পরিচিত।
এক সময় বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাওড় ইত্যাদি জায়গা কৈ মাছের অনেক সমাহার। এরা সমুদ্রের লোনা জল এবং স্বাদু জলের খাল, বিল, হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবায় বাস করে। পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে শুরু করে মহাসাগরের গহীন অতল স্থানে, অর্থাৎ যেখানেই জল রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়।
পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/বড়শি দিয়ে মাছ ধরা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। গর্তের মধ্যে কাকড়া যেতেই, ঝিঁ-ঝিঁ করে বাহির হয়ে আসল অনেক কৈ মাছ।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply