যে সহজ পদ্ধত্বি অবলম্বন করে, মাটি দিয়ে ট্যাপ তৈরি করে, ঝিঁ-ঝিঁ করে মাছ ধরে তুমুল ভাইরাল- রইল ভিডিও!

দেশি মাগুর মাছ সুস্বাদু ও উপাদেয়। দেশের সব শ্রেণির মানুষের পছন্দের মাছ। এছাড়া পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবেও

সর্বত্র দেশি মাগুরের চাহিদা রয়েছে। মাগুর ইংরেজি : walking catfish বৈজ্ঞানিক নাম Clarias batrachus (Linnaeus, 1758) Clariidae গোত্রের

এক প্রকার মিঠা পানির মাছ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রাচীনতম মাছ। বাংলাদেশে এই মাছ খাল, বিল,

নদী-নালা, ইত্যাদি জায়গা এই মাছের প্রচুর পরিমাণ চাহিদা থাকে। এই বিশেষ হাঁটার জন্য মাগুর মাছের বুকের কাছে পাখনা থাকে যা

ব্যবহার করে এটি সাপের মত চলাচল করতে পারে। এই মাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র আছে যার মাধ্যমে এটি বাতাস থেকে শ্বাস নিতে পারে। মাগুর মাছ সাধারণত ৩০ সে.মি পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এর সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ৪৭ সে.মি হতে পারে। মাছের গায়ে কোন আঁশ থাকেনা। এরা অস্থিময়, মাথা অবনত এবং দুটি খাঁজ বিদ্যমান৷

পিঠের পাখনা লম্বা এবং চার জোড়া শুড় আছে৷ মাছ একটি শীতল রক্তবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী প্রাণী যার শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ফুলকা রয়েছে, চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দেহে সচরাচর আঁইশ থাকে,​সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। এরা সমুদ্রের লোনা জল এবং স্বাদু জলের খাল, বিল,

হাওর, বাওর, নদী, হ্রদ, পুকুর, ডোবায় বাস করে। পাহাড়ি ঝর্ণা থেকে শুরু করে মহাসাগরের গহীন অতল স্থানে, অর্থাৎ যেখানেই জল রয়েছে সেখানেই মাছের অস্তিত্ব দেখতে পাওয়া যায়। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মাছ মানুষের খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে।

এ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/বড়শি দিয়ে মাছ ধরা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। কয়েকটি প্রাণী মাছ না হলেও এগুলো মাছ হিসাবে প্রচলিত। মাছ ধরতে সবারই মোটামোটি ভাল লাগে। নতুন নিয়মে মাছ ধরলে তা অসাধারণ দেখায়। যে সহজ পদ্ধত্বি অবলম্বন করে, মাটি দিয়ে ট্যাপ তৈরি করে, ঝিঁ-ঝিঁ করে মাছ ধরে তুমুল ভাইরাল।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*