কুকুর এবং হাঁসের মধ্যে এত ভালবাসা আগে দেখেনি, নেটেজিনরা- ভাইরাল ভিডিও!

প্রায় ১৫ হাজার বছর আগে একপ্রকার নেকড়ে মানুষের শিকারের সঙ্গী হওয়ার মাধ্যমে গৃহপালিত পশুতে পরিণত হয়। তবে

কারও কারও মতে কুকুর মানুষের বশে আসে ১০০,০০০ বছর আগে। অবশ্য অনেক তথ্যসূত্র অনুযায়ী কুকুরের গৃহ পালিতকরণের সময় আরও

সাম্প্রতিক বলে ধারণা প্রকাশ করে থাকে। যার মধ্যে মাত্র কয়েক ইঞ্চি উচ্চতার কুকুর (যেমন চিহুয়াহুয়া) থেকে শুরু করে তিন ফুট উঁচু (যেমন

আইরিশ উলফহাউন্ড) রয়েছে। কুকুরটি বিভিন্ন আচরণ, সংবেদনশীল ক্ষমতা এবং শারীরিক গুণাবলীর জন্য

সহস্রাব্দে বেছে বেছে জন্মগ্রহণ করেছে। কুরগুলি শাবকগুলিতে উপশ্রেণীতে বিভক্ত, যা আকার, আকার এবং রঙে পৃথকভাবে পরিবর্তিত হয়। তারা মানুষের জন্য অনেক ভূমিকা পালন করে, যেমন শিকার, পাল, ভার টান, সুরক্ষা, পুলিশ এবং সামরিক বাহিনীকে সহায়তা, সাহচর্য, থেরাপি এবং অক্ষম মানুষকে সহায়তা করা।

মানবসমাজের উপর এই প্রভাব তাদের “মানুষের সেরা বন্ধু” এর সংক্ষিপ্তসার দিয়েছে। হাঁসেরা এ শ্রেণীর বেশ কয়েকটি উপশ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। শারীরিক দিক থেকে হাঁস চ্যাপ্টা ঠোঁট ও খাটো গলাবিশিষ্ট মাঝারি থেকে ছোট আকারের পাখি। স্ত্রী ও পুরুষ হাঁসের মধ্যে বৈসাদৃশ্য দেখা যায়। এদের ডাকও বেশিরভাগক্ষেত্রে ভিন্ন। বেশিরভাগ হাঁসই জলচর; স্বাদুপানি আর লোনাপানি দুই ধরনের পরিবেশেই এরা বিচরণ করতে পারে।

প্রায় একই রকম দেখতে আর আচরণগত সাদৃশ্য থাকলেও পাতি কুট, মার্গেঞ্জার, ডুবুরি প্রভৃতি পাখি হাঁস নয়। মানুষের মতই ভালবাসতে পারে এই প্রাণী গুলো তাহলে এতটা অবাক হবার কোন কারনই নেই। আমাদের আশে পাশে ভালবাসা নামক এই শব্দটা প্রাণীদের মধ্যে ছড়িয়ে গেছে এইটা এই ভিডিওটি দেখলে বুঝা যাবে। এই ভিডিওটিতে দেখা যাবে যে, কুকুর এবং হাঁসের মধ্যে এত ভালবাসা আগে দেখেনি, নেটেজিনরা।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*