





রাজহাঁসের বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে। তার মধ্যে নিম্ন লিখিত প্রজাতিগুলো সাধারণত দেখা যায়। টুলুজ- ভারি





প্রজাতির পাখি। ফরাসী দেশের পাখি। ভারি পাখিদের মধ্যে এরাই বেশি ডিম দেয়।তবে সব টুলুজ পাখি ডিমে তা দেয় না। ঠোঁট , পা





কমলা রঙের। গলা, পেট এবং লেজ সাদা। পুরুষের ওজন- ১৪ কেজি, স্ত্রী- ৯ কেজি। এমডেনঃ জামর্নির হ্যানোভারে এই পাখি বেশি





দেখতে পাওয়া যায়। ভারি জাতের পাখি। ডিমের সংখ্যা ভালো। অন্য প্রজাতির রাজহাঁস থেকে বেশ ঠান্ডা। ঠোঁট জ্বলজ্বলে





কমলা রঙের। পায়ে ধবধবে সাদা পালকে ভরা। পুরুষের ওজন ১৪ কেজি, স্ত্রী ৯ কেজি। চিনাঃ চিনদেশের রাজহাঁস। টুলুজ এবং





এমডেন ছাড়া আকারে ছোট। সংখ্যায় বেশি ডিম দেয়। বছরে ৬০ টির মত। ডিমে তা দিতে অভ্যস্ত। দুটি রংয়ের চিনা রাজহাঁস দেখা যায়। খয়েরি এবং
সাদা।খয়েরি রঙা চিনা রাজহাঁসের পা কমলা। ঠোঁট, পালকের রঙও খয়েরি। সাদা রঙের রাজহাঁসের ঠোঁট এবং পা উজ্জ্বল কমলা রঙের। গায়ের পালক ধবধবে সাদা। ওপরের ঠোঁটের গোড়ার চামড়া ফুলের মতো গোল হয়ে থাকে। পুরুষের ওজন ৯ কেজি, নারীর ওজন ৮ কেজি। পাহারাদার হিসেবে চিনা রাজহাঁসের সুখ্যাতি আছে। এছাড়া আরো কিছু প্রজাতির রাজহাঁস আছে।
যেমন আফ্রিকান। অনুমান করা হয় এরা আদিতে ভারতীয়।কেউ বা বলেন চিনা এবং টুলুজের মধ্যে প্রজননের ফলে এদের সৃষ্টি হয়েছিল। রাজহাঁসের কোপেনহেগেনের রাস্তার মাঝখানে হানসের একটি পরিবার ট্রফিটি থেকে বিরতি নিয়েছে। তারা কোনও তাড়াহুড়া করে না, অবশ্যই তারা পায়। এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়াতে ছাড়ার সাথে সাথে তা তুমুল ভাবে জনপ্রিয়তা ভাসতে সেই ট্রাফিক পুলিশ। এমন মনরোম দৃশ্য সচারাচর সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখা যায় না।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply