পুরানো গর্তে ট্রাকটার টি পড়ে যাওয়ায়,কঠিন বিপদে পড়তে হলো ড্রাইভার কে! অবশেষে যুবকের অসাধারন বুদ্ধিতে উদ্ধার করা হলো ট্রাক্টরটিকে! যুবককে প্রশংসায় ভাসাচ্ছে নেটিজেনরা।

ক্ষুদ্র জমি চাষের জন্য পাওয়ার টিলার, বড় জমি চাষে ট্রাক্টর বা হুইল ট্রাক্টর, বীজ বপন, সার প্রয়োগ ও

কীটনাশক ছিটানোর জন্য ব্রডকাস্ট সিডার, নির্দিষ্ট অবস্থানে বীজ বপনের জন্য সিড ড্রিল, গভীরভাবে কঠিন স্তরের মাটি কর্ষণের জন্য

সাব সয়লার, ধান/বীজ শুকানোর জন্য ড্রায়ার, ধান, গম, ভুট্রা,শুকানোর জন্য ব্যাচ ড্রায়ার, শস্যআধুনিক কৃষি যন্ত্র ব্যবহার করে চাষাবাদের মাধ্যমে

দ্বিগুণের বেশি লাভ করা সম্ভব। ফসল ফলানোর জন্য জমি চাষ, বীজ বপণ, নিড়ানি, সার দেয়া, কাটা, মাড়াই, ফসল ঝাড়া ও

বস্তা প্যাকেট পর্যন্ত সব কিছুই আধুনিক কৃষি যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব।এ পদ্ধতিতে চাষাবাদের মাধ্যমে ফসলের অপচয়ও কমে। আধুনিক কৃষি

যন্ত্র ব্যবহার করে চাষাবাদের মাধ্যমে দ্বিগুণের বেশি লাভ করা সম্ভব। ফসল ফলানোর জন্য জমি চাষ, বীজ বপণ, নিড়ানি, সার দেয়া, কাটা, মাড়াই, ফসল ঝাড়া ও বস্তা প্যাকেট পর্যন্ত সব কিছুই আধুনিক কৃষি যন্ত্রের মাধ্যমে করা সম্ভব। এ পদ্ধতিতে চাষাবাদের মাধ্যমে ফসলের অপচয়ও কমে।ফলে গতানুগতিক পদ্ধতির চাষাবাদের চাইতে ফসলের বেশি ফলনও ঘরে তোলা সম্ভব।

বিভিন্ন পর্যায়ের কৃষি বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, গতানুগতিক পদ্ধতিতে এক একর জমির ধান কাটা, মাড়াই, পরিষ্কার ও বস্তা প্যাকেটের কাজে আট হাজার ৩৩৮ টাকা খরচ হয়।সেখানে একটি মিনি কম্বাইন হারভেস্টার যন্ত্রের মাধ্যমে তিন হাজার ৯৪২ টাকায় এসব কাজ করা সম্ভব।

অন্য এক হিসেবে দেখা যায়, গতানুগতিক পদ্ধতিতে এক একর জমির ধানের চারা রোপণে খরচ হয় ছয় হাজার টাকা। তবে রাইস ট্রান্সপ্লান্টার দিয়ে এক একর জমির ধানের চারা রোপণ করতে খরচ হয় মাত্র ১৬০০ টাকা। এখানে অতিরিক্ত খরচ বাঁচে চার হাজার ৪০০ টাকা।এরকম বড় বড় মেশিন গুলো অনেক সময় ড্রাইভার দের কারণে বিপদে পড়তে হয়।

ড্রাইভাররা যখন অতি লোভ করে ফেলে, তখন তাদের আর গাড়ির দিকে মায়া থাকে না। যেভাবে চালাতে মনে চায় ওই ভাবে গাড়ি চালায় এই ভিডিওটিতে আমরা দেখতে পারবো। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্যমতে, একটি মিনি রিপার দিয়ে ঘণ্টায় ৩০-৫০ শতাংশ ধান এবং ৪৫-৬০ শতাংশ জমির গম কাটা যায়। যন্ত্র দিয়ে ফসল কাটতে প্রতি একরে শ্রমিক লাগে একজন।

আর গতানুগতিক পদ্ধতিতে ফসল কাটতে শ্রমিক লাগে আটজন। এ ক্ষেত্রে সময় সাশ্রয় হয় ৮৭ ভাগ।সিডার নামক যন্ত্র দিয়ে প্রতি ঘণ্টায় ৩০-৩৫ শতাংশ জমিতে গম, ভুট্টা, পাট, ধান, ডাল ও তৈলবীজ জাতীয় শস্য বপণ করা যায়। গতানুগতিক পদ্ধতির চেয়ে আধুনিক যন্ত্র দিয়ে বীজ বপণ করতে ১০-৪০ শতাংশ বীজ কম লাগে। এতে ফসলের ফলন ১০-১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৫০ ভাগ সময় ও আর্থিক সাশ্রয় হয়। দুই ফসলের মধ্যবর্তী সময় ৮-১০ দিন কমায়।

জমি চাষ করতে গিয়ে ট্রাকটারের ড্রাইভার অন্য আরেক ড্রাইভার এর সাথে চাষ করা নিয়ে প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে পুরনো এক গর্তে গাড়িসহ নিচে ডেবে পরে পরে। অনেক চেষ্টা করার ফলেও গাড়ি তুলতে পারছেন না ড্রাইভার। গাড়ির বেশিরভাগ অংশই মাটির নিচে চলে গেছে। পরে পাওয়ার টিলারের এনে গাড়ি টিকে উদ্ধার কাজে লাগিয়ে দেয়।

অনেক চেষ্টা প্রচেষ্টার পর কাঁদার মধ্য দিয়ে এই মেশিনটি গাড়িটি উদ্ধার করে। পরে গাড়ির মালিককে জানায় তার জানা ছিল না এখানে যে একটি পুরানো গর্ত ছিল। যার কারণে সে গর্তে পড়ে যায় । ড্রাইভার এর সমান কথা শুনে গাড়ির মালিক তাকে অনেক বকাঝকা করলেন। এবং সে প্রতিশ্রুতি দিলেন এরকম অসতর্কতার সাথে আর গাড়ি চালাবেন।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*