





পানিতে ভাসছে, ডুব দিচ্ছে নানা রঙের মাছ। এই মাছের চাষের মাধ্যমে তিনি নিজের পাশাপাশি ভাইবোনেরপড়ালেখার খরচ জোগাচ্ছেন। ফলে





দরিদ্র বাবাকে আর কষ্ট করে সন্তানদের পড়ার খরচ জোগাড় করতে হচ্ছে না বর্তমানে খামারে গোল্ড ফিশ, কমেট, কই কার্ভ,





ওরেন্টা গোল্ড, সিল্কি কই, মলি, গাপটি, প্লাটিসহ ১৬ প্রজাতির মা মাছ রয়েছে। একটি মাছ বছরে প্রায় ৩ হাজার রেণু–পোনা দেবে। ৩ থেকে ৪ ইঞ্চি





বড় হলে এই মাছ বিক্রি করা যাবে। দিন দিন করে এই মাছের চাহিদা অনেক বেশি করে হচ্ছে। আমাদের দেশে এই মাছের চাহিদা অনেক রকম ভাবে দেখা যায়। মাছ একটি শীতল রক্তবিশিষ্ট মেরুদণ্ডী প্রাণী যার শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য ফুলকা রয়েছে,চলাচলের জন্য যুগ্ম অথবা অযুগ্ম পাখনা রয়েছে,এদের দেহে সচরাচর আঁইশ থাকে,সাধারণত এরা জলকেই বসবাসের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করে থাকে।
সাধারণত এদের দেহের বহির্ভাগ আঁশ দ্বারা আচ্ছাদিত; তবে আঁশ নেই এমন মাছের সংখ্যাও একেবারে কম নয়। মাছ মানবদেহে অন্যতম আমিষ যোগানদাতা। অনেক স্থানেই মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। এ ছাড়াও বিনোদন হিসাবে ছিপ/বড়শি দিয়ে মাছ ধরা আবার মাছকে অ্যাকুয়ারিয়ামে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। কয়েকটি প্রাণী মাছ না হলেও এগুলো মাছ হিসাবে প্রচলিত।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply