





মুরগি গৃহপালিত পাখিদের মধ্যে অন্যতম। এর মাংস ও ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস। এরা ১০-১২ ফুটের বেশি উড়তে পারেনা। একবারে ১২-২০ টি





ডিম পাড়ে ও তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। যার জীবনকাল ৫-১০ বছর। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার মতে বন্য মুরগিকে পোষ মানিয়ে





গৃহপালিত করার কাজটা প্রথম হয়েছিলো ভারতীয় উপমহাদেশে। তবে শুরুতে তা করা হয়েছিলো খাদ্যের জন্য না, বরং





মোরগ লড়াই এর জন্য। ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে মুরগিপালন ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিম এশিয়ার পারস্য রাজ্য লিডিয়াতে। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতকে





গ্রিসে সেখান থেকে মুরগি আমদানি করা হয়। মুরগি সর্বকোষ বন্য অঞ্চলে, তারা প্রায়শই টিকটিকি, ছোট সাপ, বা





কচি ইঁদুরের মতো বৃহত বীজ, পোকামাকড় এবং এমনকী প্রাণী অনুসন্ধান করতে মাটিতে আঁচড় কাটে। মুরগি দলবদ্ধভাবে থাকে এমন একঝাঁক পাখির দল। ডিমের উৎপাদন এবং বাচ্চাদের উত্থাপন সম্পর্কে তাদের সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। ঝাঁকের মধ্যে একটি মুরগি অন্যদের উপর প্রভাব ফেলবে, প্রভাবশালী ব্যক্তিদের খাদ্যে নিজের অধিকার এবং
নীড়ের জায়গাগুলির জন্য অগ্রাধিকার পাবে এমন একটি নিয়ম প্রতিষ্ঠা করে। কুকুর কার্নিভোরা (Carnivora) অর্থাৎ শ্বাপদ বর্গ ভুক্ত এক প্রকারের মাংসাশী স্তন্যপায়ী প্রাণী। প্রায় ১৫ হাজার বছর আগে একপ্রকার নেকড়ে মানুষের শিকারের সঙ্গী হওয়ার মাধ্যমে গৃহপালিত পশুতে পরিণত হয়। তবে কারও কারও মতে কুকুর মানুষের বশে আসে ১০০,০০০ বছর আগে।
নেকড়ে ও শিয়াল কুকুরের খুবই ঘনিষ্ঠ প্রজাতি (নেকড়ে আসলে একই প্রজাতি)। তবে গৃহপালিত হওয়ার পরে কুকুরের বহু বৈচিত্র্যময় জাত (breed) তৈরি হয়েছে, যার মধ্যে মাত্র কয়েক ইঞ্চি উচ্চতার কুকুর (যেমন চিহুয়াহুয়া) থেকে শুরু করে তিন ফুট উঁচু (যেমন আইরিশ উলফহাউন্ড) রয়েছে।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply