





শোল ও টাকি মাছের পোনা উৎপাদন করতে ডিসেম্বর বা জানুয়ারি মাসে পুকুর ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। এরপর পুকুরের নিচের মাটি





ঠিকমতো গোবর ও অন্যান্য সার দিয়ে চাষ দিতে হয়। পুকুরের তলদেশে ঘাস জন্মানোর কিছুদিন পর পুকুর থেকে পানি দিয়ে





বোঝাই করতে হবে। পুকুরে পানি দেয়ার পর ঘাসগুলো ধীরে ধীরে একাই বড় হতে থাকবে। দেহ লম্বা এবং গোলাকার। সাধারণ দৈর্ঘ্য ১৩ সেমি এবং





সর্বাধিক দৈর্ঘ্য ৩২.৫ সেমি। মাথা তুলনামূলাকভাবে বড়এটি মিঠা পানির মাছ। সাধারণত নদী, খাল, বিল, পুকুর,
এমনকি ডোবা নালাতেও পাওয়া যায়। তবে পুকুরেও সহজেই চাষ করা যায়।এই প্রজাতির মাছ ভারত, বাংলাদেশ এবং শ্রীলংকায় প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।তেমন একটা চাষ হয় না। তবে চাষ করলে একক চাষ করতে হয়। কারণ মাছটি রাক্ষুসে। অনেক পোনা একসাথে মায়ের সাথে চলাচল করে। ছোট পোনামাছ খেতে খুবই সুস্বাদু।
খাদ্য হিসেবে টাকি মাছ বেশ জনপ্রিয়। বিভিন্ন উপায়ে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ এ মাছ খেয়ে থাকেন। দোপেয়াজা, ভর্তা, ও ভূনা করে বাংলাদেশে মাছটি খাওয়া হয়। সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন।
ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন>>>
Leave a Reply