নদীতে মুরগিকে টোপ বানিয়ে বড়শি দিয়ে বড় একটি মাগুর ধারে তাক লাগিয়ে দিল, ইন্টারনেটে তুমুল ভাইরাল ভিডিও!!!

নদী (সমার্থক শব্দ – তটিনী, তরঙ্গিনী, সরিৎ ইত্যাদি) সাধারণত মিষ্টি জলের একটি প্রাকৃতিক জলধারা যা

ঝরনাধারা, বরফগলিত স্রোত অথবা প্রাকৃতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে সৃষ্ট হয়ে প্রবাহ শেষে সাগর, মহাসাগর, হ্রদ বা অন্য কোন নদী বা

জলাশয়ে পতিত হয় । মাঝে মাঝে অন্য কোন জলের উৎসের কাছে পৌঁছানোর আগেই নদী সম্পূর্ণ শুকিয়ে যেতে পারে। নদীকে তার গঠন অনুযায়ী

শাখানদী, উপনদী, প্রধান নদী, নদ ইত্যাদি নামে অভিহিত করা যায়। আবার ভৌগোলিক অঞ্চলভেদে ছোট নদীকে

বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। মুরগি গৃহপালিত পাখিদের মধ্যে অন্যতম। এর মাংস ও ডিম প্রোটিনের অন্যতম উৎস। এরা ১০-১২ ফুটের বেশি

উড়তে পারেনা। একবারে ১২-২০ টি ডিম পাড়ে ও তা দিয়ে বাচ্চা ফুটায়। যার জীবনকাল ৫-১০ বছর। ২০১৮ সালের হিসাবে সারা পৃথিবীতে ২৩.৭ বিলিয়ন তথা ২৩৭০ কোটি মুরগি ছিলো। । পুর্বে ২০১১ সালে ১৯ কোটিরও বেশি ছিল। অন্য সব পাখির চাইতে মুরগির সংখ্যা বেশি। বড়শি হলো মাছ ধরার এক প্রকার সরাঞ্জম। এর অপর নাম মাছ ধরার ছীপ।

যা মাছ বা মাছ জাতীয় প্রাণী ধরতে ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার হয়। মানুষের হাতে এটি শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। মিঠা ও নোনা জলের মাছ ধরার জন্য এটি বেশি ব্যবহার হয়। ফোবস কর্তৃক ২০০৫ সালে, মাছ ধরার শীর্ষ বিশ সরঞ্জামের মধ্যে বড়শিকে প্রধান সরাঞ্জাম হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। বড়শি সাধারণত বাঁশের ছিপ বা লৌহ দণ্ডের সাথে সুতা বরা চিকনাকৃতির রশির সাথে সংযুক্ত থাকে যা ধরা মাছকে খুব সহজে ফাঁদের মধ্যে নিয়ে আসে। মাছ ধরার জন্যে বিশ্বে প্রচুর পরিমাণে বড়শি রয়েছে।

বড়শির আকার, উদ্দেশ্য, এবং উপকরণ মাছ ধরার পদ্ধতির ওপর নির্ভরশীল। বড়শি দিয়ে সাধারণত সীমিত আকারে মাছ ধরার সম্ভব। বড়শি বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম, প্রক্রিয়াজাত, মৃত বা জীবিত মৎস্যজাতীয় প্রাথী বীট ( বেত মাছ ধরার ) ধরার জন্য তৈরি করা হয়। মাছ শিকারের কৃত্রিম যন্ত্র হিসেবে এটি কাজ করে। নদীতে মুরগিকে টোপ বানিয়ে বড়শি দিয়ে বড় একটি মাগুর মাছ ধরে তাক লাগিয়ে দিল, ইন্টারনেটে তুমুল ভাইরাল ভিডিও

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন…

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*