





বড় আকারের খামার ২০-২২ একর পর্যন্ত হয়। খামারের নার্সারি পুকুরের আয়তন সাধারণত পালন পুকুরের





দশভাগের এক ভাগ হয়ে থাকে। পালন পুকুরের গভীরতা ১ থেকে ১.৫ মিটার পর্যন্ত এবং





নার্সারি পুকুরের গভীরতা অনধিক ০.৭৫ মিটার। প্রতিবার চিংড়ি চাষ শুরু করার আগে পুকুর থেকে
পানি সম্পূর্ণ বের করে নিতে হয়। পুকুরে খাদ্যঘাটতি রোধের জন্য হেক্টরপ্রতি ২৫০ কেজি জৈব সার এবং ৫৯ কেজি অজৈব সার প্রয়োগ করতে হয়। সার প্রয়োগের পরে পানির গভীরতা ৪০-৫০ সেন্টিমিটার রেখে এক সপ্তাহ পর পোনা ছাড়তে হয়। খামারে সাধারণত দুই ভাবে পোনা মজুদ করা হয়। সারা বছরই উপকূলীয় নদী ও খালে চিংড়ির লার্ভা পাওয়া যায়।
সাধারণত পানির উপরের স্তরে লার্ভা বাস করে। সে কারণে পানি প্রবেশ পথের স্লুইজ গেট এমনভাবে খুলে দেওয়া হয় যেন জোয়ারের সময় কেবল উপর স্তরের পানি ঘেরে প্রবেশ করে। এ পানির সঙ্গে চিংড়ির লার্ভা খামারে ঢুকে। ভিডিওতে দেখা যায় যে ডাব দিয়ে অভিনব কায়দায় চিংড়ি মাছ ধরে তাক লাগিয়ে দিলো যুবক,সারা ফেলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (দেখুন ভিডিও)
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
Leave a Reply