অভিনব পদ্ধতিতে যুবক বাঁশের সাহায্যে বন্য আলু টুকরো দিয়ে দারুন কায়দা করে বানালো শুকর ধরার ফাদ। মুহূর্তেই আটকে গেল শিকার। তুমুল ভাইরাল ভিডিও

এই ভিডিওটাতে বলছে শুকর প্রচুর পরিমানে আবর্জনা টাইপ খাবার খায়। এবং শুকরের পরিপাক যন্ত্র গরু,

ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি প্রানীর মত উন্নত মানে না। মাত্র ৪ ঘন্টায় শুকরের খাওয়া খাবারগুলো হজম হয়, ফলে

শুকরের খাওয়া আবর্জনাগুলো ঠিক মত পরিশোধিত হয় না এবং বিভিন্ন ধরনের বিষ শুকরের গোশত এবং

চর্বিতে জমা হয়। অন্যদিকে গরু, ছাগল, ভেড়া টাইপ প্রানীর মূল খাদ্য হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফ্রেশ ভেজিটেশন, এবং

এদের পরিপাক যন্ত্র যথেষ্ট উন্নত হওয়ায় ২৪ ঘন্টা সময় ধরে খাবার হজম হয়, কোন ধরনের বিষ এদের চর্বি বা

গোশততে জমা হয় না। শূকরের মাংস বা পর্ক হল গৃহপালিত শূকর হতে প্রাপ্ত মাংসের রন্ধনসম্পর্কীয় নাম। ৫০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের শূকর পালনের প্রমাণ সহ এটি বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়।শূকরের মাংস তাজা রান্না এবং সংরক্ষিত উভয়ই খাওয়া হয়। হ্যাম, গ্যামন, বেকন ও সসেজ হল সংরক্ষিত শূকরের মাংসের উদাহরণ।শূকরের মাংস হল পশ্চিমা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাংস, বিশেষ করে মধ্য ইউরোপে।

এটি পূর্ব ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া (মূল ভূখণ্ড দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, পূর্ব তিমুর ও মালয়েশিয়া) এও খুব জনপ্রিয়। মাংসের চর্বিযুক্ত উপাদান ও গঠনের জন্য এশিয়ান খাবারে, বিশেষ করে চীনের মূল ভূখণ্ডে অত্যন্ত মূল্যবান।কিছু ধর্ম ও সংস্কৃতি শূকরের মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করে, বিশেষ করে ইসলাম ও ইহুদি ধর্ম।

এই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে যে এক জন বালক ধরার জন্য বাঁশ দিয়ে একটি ফাঁদ তৈরি করেন। প্রথমে আসে বাস যার হতে একটি বাঁশ কেটে নিন। তারপর বাস গুলা কে চটি করে নেন। বাসের চটি দিয়ে বালকটি চারটি ভেড়া তৈরি করেন। তারপর সে একটি জঙ্গলে যায় সেখানে তার ফাঁদ তৈরীর কার্যক্রম শুরু করে।

জঙ্গলের কিছু জায়গা সে পরিষ্কার করে নিন। একটি গাছ থেকে কিছু পরিমাণ ডাল কেটে নেন। সেই গাছটির সাথে তার তৈরি কৃত ফাঁদ টি বেদে দিয়েছেন। একটি গাছের আড়ালে লুকিয়ে যায়। সাথে সাথে ফাঁদে কিছু পরিমাণ খাবার রেখে যায়। এখন তার পাদের খাবার খাওয়ার জন্য শুওর আসেন ।আর ফাঁদে দরা পরে যান। বিস্তারিত রইল ভিডিওতে।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*