এরকম কিছু যদি আপনার আশেপাশে দেখতে পান তাহলে জরুরী হেল্পলাইনে তাড়াতাড়ি ফোন করুন..

নিজের বাড়িতে ক্ষতিকারক কী’টপতঙ্গের বসবাসের থেকে খা’রাপ আর কিছুই হতে পারে না। তা পিঁপড়ে, মাকড়সা হোক বা

অন্য কোন কী’টপতঙ্গ আপনি এদের নিজের বাড়িতে কখনই দেখতে চান না। এরা বেশির ভাগই কোন রকম ভাবে ক্ষতিকারক নয় তবে

কিছু কিছু আছে যা মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। আপনি যদি বাড়িতে কোন অ’পরিচিত পোকা দেখেন তাহলে আপনার তৎক্ষণাৎ কী’টপতঙ্গ বিশেষজ্ঞ ডেকে সেই পোকাগু’লির পরীক্ষা করানো উচিৎ। কী’টপতঙ্গ আ’ট’কানো সম্ভব নয়। সবথেকে

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাড়িতেও আপনি কোন না কোন রকমের পোকা ঠিকিই খুঁজে পাবেন। আপনি যতই চেষ্ঠা করুন না কেন তারা ঠিকই আপনার বাড়ির ভিতরে আসার রাস্তা খুঁজে নেবে। দরজায় একটা ছোট্ট ক্ষুদ্র গর্ত থাকলেই

ওদের কাজ হয়ে যাবে। কিছু তো অন্যগু’লির থেকে খুবই ক্ষতিকারক আপনি যদি আপনার বাড়িতে কোন কিছু পিঁপড়ে বা মাকড়ষা দেখেন তাহলে কোন চিন্তার কারণ নেই, কিন্তু

বাড়িতে যদি এই ধরনের কোন পোকা দেখেন তাহলে অবশ্যই চিন্তার কারণ আছে। নিউ গিনি পোকা আ’মেরিকায় পৌঁছে গেছে। এই ছোট্ট পোকাটি আন্তর্জাতিক ব্যবসার ফলে

আ’মেরিকাতে পৌঁছে গেছে এবং এটা শামুক জাতীয় কী’টপতঙ্গের জন্য মোটেই ভাল খবর নয় কারণ এদের প্রধান খাদ্য শামুকই। এই গিনি পোকা আবার অন্য কারুর খাদ্য নয় কারণ

এদের এতটাই জঘন্য খেতে যে এদের কেউ মুখেও দেয়না এবং তাই এদের সংখ্যা খুব শীঘ্রই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটাকে সানসাইন স্টেটে খুঁজে পাওয়া গেছে। এই নিউ গিনি পোকাকে মিয়ামির কিছু কিছু বাগানেও দেখতে পাওয়া গেছে এবং

এরা সাধারণত ছোট ছোট টবে জীবিত থাকছে যেগু’লি বাগানের মালিরা সাধারণত টবগু’লিকে এদিক থেকে ওদিক করে। যদিও এদের প্রধান খাদ্য শামুক জাতীয় কী’টপতঙ্গ তবে বড় কী’টপতঙ্গও এর শিকার হতে পারে।

ইঁদুর, ছুঁচোও এদের খাদ্য।

নিউ গিনি পোকা ইঁদুর এবং ছুঁচো’রও খাদ্যক, এবং এর ফলে সংক্রমণ ছড়াবার সম্ভাবনা থাকে। তাই যে সব মানুষ ইঁদুর এবং ছুঁচো’র কাছাকাছি থাকে তা থেকে তাদেরও স্বাস্থ্যর অবনতি ঘটতে পারে।

মানুষের মধ্যেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

মানুষ যদি বাতাসের মাধ্যমে ওই ছুঁচো, ইঁদুরের মল মূত্রের কণার সংস্প’র্শে আসে তাহলে মানুষের মধ্যেও এর সংক্রমণ ছড়াতে পারে। এটা এই জঘন্য পোকাটিকে আরো ভ’য়ানক করে তোলে।

কখনও এই পোকার সরাসরি সংস্প’র্শে আসবেন না!

নিউ গিনি পোকার বমি বা নাল মানুষের ছামড়ার ক্ষতি করতে পারে, তাই এই পোকার কাছাকাছি যাওয়া উচিত নয়। এদের বমিতে ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে যা মানুষের ক্ষতি করে।

আপনার ফ্লোরিডার বন্ধুদের সতর্ক করতে ভুলবেন না।

ফ্লোরিডার বাইরে এই ক্ষতিকারক পোকাটিকে এখনও দেখা যায়নি, তাই আপনি যদি কোন কারণে ফ্লোরিডায় যাবার প্ল্যান করেন তাহলে অবশ্যই সাবধানে থাকবেন। আপনি আপনার ফ্লোরিডার বন্ধু এবং আত্মীয়দের সতর্ক করে দিন এবং তারা যেন বিশেষ করে সতর্ক থাকেন বাগানে কোন কাজ করার সময়।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*