ধান ক্ষেত থেকে দারুন কায়দায় কাকড়া শিকার করে মজা করে রান্না করলেন গ্রামের সুন্দরি বৌদি, রইল ভিডিও সহ রেসিপি!

বিভিন্ন ধরনের খাবারের মধ্যে একটি অন্যতম খাবার হচ্ছে কাঁকড়া প্রায় সময় আমরা বিভিন্ন জায়গায়

বিভিন্ন রেসিপি তে কাঁকড়া রান্না করা দেখে থাকি বা খেয়ে থাকি ।কাঁকড়ার এই বিভিন্ন রেসিপি নিয়ে

আজকে এর আমাদের পর্ব। কাঁকড়া দিয়ে আমরা এই রেসিপিটি তৈরি করে দেখাবো। কাঁকড়া একটি ভিন্নধর্মী ও

ভিন্ন জাতীয় খাবার। এটি খেতে সুস্বাদু ও বটে। সকল মানুষ এ খাবার টিকে খেয়ে থাকে। খাবারটি মূলত

সামুদ্রিক খাবার । যারা সামুদ্রিক খাবার খেতে পছন্দ করে তাদের সকলের চাহিদার প্রধান তালিকা থাকে কাঁকড়া। কাঁকড়া অনেকটা চিংড়ি মাছের মত

খেতে ।কিন্তু এর স্বাদ অনেকটা মত হওয়া শর্তেও চিংড়ি মাছের থেকেও অধিক সুস্বাদু। এটি সমুদ্র এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার। অনেকে এটিকে আনন্দ সাথে খায় অনেকে এটিকে খেতেও পছন্দ করেনা । যার যার স্বাদ অনুযায়ী কাঁকড়া তারা খেয়ে থাকে ।কাঁকড়া একটি সামুদ্রিক একটি প্রাণী। এটি সচরাচর সমুদ্রের পাশাপাশি পুকুরের আশেপাশে দেখা যায়।

কাঁকড়া সমুদ্রের নোনা জলে নয় বরং সমুদ্রের বালির মধ্যে তাদের ঘর বাসস্থান তৈরি করে থাকে। তারা সমুদ্রের বালির মধ্যেও না তারা পুকুরের মধ্যে তাদের বাসস্থান করে থাকে। তাই আজকে আপনাদের এই সুস্বাদু কাঁকড়া টি রেসিপি রান্না করার পদ্ধতি জানিয়ে দিবো উপকরণ সমূহঃ-কাঁকড়া।-পেঁয়াজ কুচি।-আদা বাটা ।-রসুন বাটা।-শুকনো লাল মরিচ।-মরিচ গুঁড়ো।-লবণ।-জিরা।-সরিষার তেল।

-লেবু।-টমেটো কুচি।-গরম মসলা।-হলুদ গুঁড়ো।-গোলমরিচ। রন্ধনপ্রণালীঃ প্রথমে কাক্কার গুলোকে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে যাতে করে এর মধ্যে কোন ময়লা ধুলাবালি না থাকে ।এমন ভাবে পরিষ্কার করতে হবে যাতে করে কাঁকড়া গুলো যথেষ্ট সম্ভব পরিষ্কার হয়ে যায়। কাঁকড়া গুলো পরিষ্কার করা হয়ে গেলে পরবর্তীতে কাঁকড়া গুলোকে কেটে নিতে হবে।

কেটে নেওয়া বা বেছে নেওয়া কাঁকড়া গুলোকে আবারো আরো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। কাঁকড়া দুনিয়া হওয়া হয়ে গেলে কাঁকড়ার খোসাগুলো ছেরে নিতে হবে। এরপর চুলা জ্বালিয়ে চুলোর মধ্যে কড়াই দিয়ে দিতে হবে কড়াইতে গরম হলে এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে শুকনো লঙ্কা,জিরা। শুকনো লঙ্কা এবং জিরা গুলো বেজে নিতে হবে।

বেজে নেওয়া হলে এগুলোকে গুরু করে নিতে হবে। এরপর কাঁকড়ার মধ্যে দিয়ে লেবুর রস ও লবণ কিছুক্ষণ মেখে রাখতে হবে। শুধুমাত্র কাঁকড়া গুলোর মধ্যেই লেবুর রস ও লবণ দিতে হবে । ধারাগুলোর মধ্যে না দিলেও চলবে। তারপর আবার কড়াই চুলার মধ্যে দিয়ে গরম করে নিতে হবে।কড়াই গরম হলে এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে সরিষার তেল। সরিষার তেলের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে ।

শুকনা মরিচ শুকনা মরিচ দিয়ে দেওয়া হলে এর মধ্যে দিতে হবে লেবুর রস ও লবণ দিয়ে মেখে রাখা কাঁকড়া গুলোকে কাঁকড়া গুলোকে দেওয়া হলে কিছুক্ষণ তেলের মধ্যে তারপর এগুলোকে ভেজে নিতে হবে। তারপর একটি বাটিতে উঠিয়ে নিতে হবে।তারপর আবার কড়াই চুলার মধ্যে দিয়ে গরম করে নিতে হবে।কড়াই গরম হলে এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে সরিষার তেল। সরিষার তেলের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে পেঁয়াজ কুচি।

পেঁয়াজগুলো নরম হওয়ার পর এর মধ্যে দিতে হবে আদা বাটা ,রসুন বাটা, শুকনা মরিচ গুঁড়ো ,হলুদ গুঁড়ো ও বেটে রাখা শুকনো লঙ্কা ও জিরার গুঁড়ো।এগুলো দিয়ে দেওয়া হলে কিছুক্ষণ এগুলোকে নেড়েচেড়ে নিতে হবে। কিছুক্ষণের জন্য মসলাগুলো কে কষাতে দিয়ে দিতে হবে। মসলাগুলো কষে গেলে এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে ভেজে রাখা কাঁকড়া গুলো। পর মসলাগুলো সাথে ও কাঁকড়া কাঁকড়া গুলোকে ভালোভাবে কষিয়ে নিতে হবে।

কাঁকড়া গুলো কষিয়ে না হলে এর মধ্যে দিয়ে দিতে হবে গোলমরিচ গুঁড়ো আর ভেজে রাখা মশলা গুঁড়ো সাথে টমেটো আর পরিমাণ মত লবণ ও পানি দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে নিতে হবে। নাড়া হয়ে গেলে কড়াইয়ে ঢাকনা দিয়ে কিছুক্ষণ রেসিপিটি কে জাল দিয়ে নিতে হবে। কিছুক্ষণ জ্বাল দেওয়ার পর এ রেসিপিটি সম্পূর্ণভাবে তৈরি হয়ে যাবে। আশাকরি রেসিপিটি ভালো লাগবে। ভাল লাগলে অবশ্যই বাসায় তৈরি করে দেখবেন কেমন হয় খেতে ।রেসিপিটি ফলো করলে অবশ্যই আপনাদের রেসিপি সম্পূর্ণ সঠিক ও সুস্বাদু খেতে হবে।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*