





একবিংশ শতাব্দীর সূচনা লগ্ন থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ার যাত্রা শুরু।কিশোর থেকে শুরু করে বৃদ্ধ সকলের কাছে





সমাদর লাভ করছে সোশ্যাল মিডিয়া।বাস্তব জীবনে এর প্রভাব ও বিস্তার উপেক্ষা করার মত নয়। বর্তমানে ইন্টারনেট জগতে গণমাধ্যমের চেয়ে





সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব বেশি বলে গন্য করা হয়।কেননা সোশ্যাল মিডিয়ায় লক্ষ কোটি মানুষের মেলবন্ধন ঘটছে। হাতের স্পর্শে





ভৌগোলিক দূরত মূছে যাচ্ছে। বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের জীবন ধারণের অপরিহার্য মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়া বলতে





ফেসবুক,টুইটার,মেসেঞ্জার,ইনস্টাগ্রাম,হোয়াটসঅ্যাপকেই সাধারণত আমরা বুঝি। কর্ম ব্যস্ত জীবনে একটু সময় পেলেই





আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকে পরি।কেননা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে দূরে থাকা হাজারো মানুষের সাথে আমরা যোগাযোগ করতে পারি।তেমনি বিভিন্ন জায়গার ঘটনাবলীও জানতে পারি। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিওগুলোর জনপ্রিয়তা অত্যধিক।সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধির ফলে যে কোন জিনিস এখন দ্রুত ভাইরাল হয়ে যাচ্ছে।
এখন করোনার সময় প্রায় সব মানুষই সাধারণত ঘরে বন্দি। তাই সবাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশি সময় কাটাচ্ছে ফলে ভিডিওগুলো আরো বেশি ভাইরাল হচ্ছে।সাধারণত জনপ্রিয় কোন বিষয় নিয়ে ভাইরাল ভিডিওগুলো তৈরী করা হয়।সেই ভিডিওগুলোতে নাচ গান,রান্নার ভিডিও,কোন শিক্ষনীয় ঘটনা,নানা ধরণের হাসি তামাশাই শুধু থাকে না তার পাশাপাশি পশুপাখির দূর্ঘটনা সংক্রান্ত ভিডিও ও কম ভাইরাইল হয় নন।
যেসব ভিডিও দেখে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার কারীরা বিনোদন পান। বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যেসব মাছ ধরার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে তার মধ্যে এই ভিডিওটি সবচেয়ে জনপ্রিয়। ভাইরাল হওয়া ভিডিও একটা বাঘের।বাঘের নাম শুনলেই আমাদের শরীরে কেমন একটা হিম শীতল ভয়ের অনুভূতি আসে।কেননা এসব বাঘ সামনে পরলে প্রাণের সংশয় পরে যায়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি কলকাতার কোন এক বনের পাশের রাস্তার।ভিডওটিতে দেখা যাচ্ছে একটা বাঘ আহত হয়ে পরে আছে। বাঘটিকে দেখতে রাস্তার পাশে উৎসুক জনতার ব্যাপক সমাবেম হয়েছে।তারা ভেবেছে চিতা বাঘটি মারাত্মক ভাবে আহত হয়েছে।তবুএ বাঘ বলে কথা তাই তাকে সাহায্য করতে যেতে ভয় পাচ্ছে।
এজন্য রাস্তার পাশে দাড়িয়ে নিজেদের মুঠোফোনে আহত বাঘটির পরে থাকার দৃশ্য ভিডিও করছিল তারা। কিন্তু তাদের অবাক করে দিয়ে বাঘটি হঠাৎ উঠে দাড়ায়।এবং কারও কোন ক্ষতি না করে রাস্তা দিয়ে হেটে গিয়ে জঙ্গলের মধ্যে প্রবেশ করে।মুহুর্তের মধ্যে ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পরে।
ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হয়ে যায় ভিডিওটি। ভিডিওটির কমেন্ট সেকশনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার কারীরা নানা মতামত দিচ্ছেন। অনেক প্রাণী প্রেমী আহত বাঘটির প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে আবার অনেক ব্যবহারকারী বাঘটিকে সাহায্যের পরিবর্তে ভিডিও করা লোকদের সমালোচনা করতেও ছাড়ছেন না।অনেকে আবার গাড়িচালকদের সাবধানে গাড়ি চালাতে অনুরোধ করছেন।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
Leave a Reply