মুরগি আর কুকুরের বাচ্ছার মধ্যে মধুর বন্ধুত্ব, দুজনে মেতে উটেছে নানান দুষ্টমিতে, সোস্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল ভিডিওটি!

পোষা প্রাণী হিসেবে কুকুর ও মোরগ আমরা সবাই লালন পালন করে থাকি। একটি কুকুর প্রশ্ন করে হিসেবে একটি গিরস্তের সবচেয়ে বড় বন্ধু। পোষা পাখি যাবে মুরগি সবাই

পছন্দ করে। একদা এক লোক একটি মুহূর্ত ।মুরগিগুলো হাড়ের সাথে বর্তমান সময়ের বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত মুরগির হাড়ের আকার ও

গঠনের তুলনা করেছে গবেষক দল। তুলনায় দেখা গেছে, প্রাচীন মুরগির হাড়ের আকার ছিল প্রায় দ্বিগুণ, বাঁচতও বেশিদিন। এখন পর্যন্ত

পাওয়া প্রমাণের সাপেক্ষে ধারণা করা হয়, মুরগিকে পোষ মানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয় প্রায় ১০ হাজার বছর আগে, নব্য প্রস্তর যুগে। যদিও

বেশিরভাগ মানুষের ধারণা প্রাচীন মানুষের খাদ্যাভ্যাসে মাংসই বেশি ছিল। তবে প্রকৃতপক্ষে, বর্তমান সময়ের গড় হিসেবের তুলনায় তখনকার মানুষের খাদ্যাভ্যাসে সবুজ নির্ভরতা বেশি ছিল। ব্রিটেনের প্রাচীন মানুষদের খাদ্যাভ্যাসে ফল, সবজি ও

ওটসের ব্যবহার ছিল অনেক বেশি। সে সময়কার মানুষের দাঁত পরীক্ষার পর গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছিল আরও

আগেই। একদিন এক লোভী কুকুর একটি কসাইয়ের দোকান থেকে এক টুকরা মাংস চুরি করল। তা দেখে কসাই তার পেছনে তাড়া করল, কিন্তু

কিছুদূর গিয়ে সে তার দোকানে ফিরে এলো। এদিকে কুকুরটা ভীষণ ভয়ে ছুটতে লাগল প্রাণপণে।অনেকটা পথ যাওয়ার পর সে পেছন ফিরে দেখল কসাইটা আসছে কি না। কাউকে আসতে না দেখে সে তার গতি কমিয়ে ধীরে-সুস্থে হাঁটতে লাগল।

কিছুক্ষণ পর সে এসে পৌঁছল একটা ছোট্ট নদীর কাছে।সে তখন মুখে মাংসের টুকরাটা নিয়ে সেতুর ওপর দিয়ে নদী পার হতে লাগল । সে সময় নদীর পরিষ্কার পানিতে তার প্রতিবিম্ব ভেসে উঠল। লোভী আর বোকা কুকুরটা নিজের প্রতিবিম্বকে মনে করল মাংস মুখে নিয়ে অন্য একটি কুকুর দাঁড়িয়ে আছে। সেই মাংসের টুকরাটাও পাওয়ার জন্য তার খুব লোভ হলো।সে এবার অন্য কিছু চিন্তা-ভাবনা না করে নদীর পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়ল।

সঙ্গে সঙ্গে স্রোত তাকে ভাসিয়ে নিয়ে গেল। বহু কষ্টে সাঁতরে তীরে এসে কুকুরটা মনে মনে বলল, আরেকটু হলেই মরেছিলাম। লোভে পাপ, আর পাপে বিপদ।সে আর কখনও লোভ না করার শপথ নিয়ে বাড়ির পথে হাঁটতে শুরু করল।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*