৮ পা বিশিষ্ট ছাগলের বাচ্চার জন্ম
আ’টটি পা নিয়ে ছাগলের বাচ্চার জন্ম হয়েছে ঈশ্ব’রদীতে। এই খবর ছড়িয়ে পড়লে তা নি’জ চোখে





দেখার জন্য মা’নুষ ভিড় জমাচ্ছে ঈশ্বরদী উপজে’লার মু’লাডুলি ইউ’নিয়নের আটঘরিয়া গ্রামের মৃ’ত চে’রাগ আলী মোল্লার ছেলে





মোহাম্মদ সিদ্দিক আ’লী মোল্লার বাড়িতে। মঙ্গলবার (২৫ মে) দু’পুরে সকাল সিদ্দিক মোল্লারপালিত একটি ছাগল প’রপর





তিনটি কালো রঙের বাচ্চা প্র’সব করে। এর মধ্যে একটি বা’চ্চার আটটি পা রয়েছে। এ সংবাদ লে’খা পর্যন্ত (বিকেল ৬.৩০) আট’পা বিশিষ্ট বা’চ্চাটি
সুস্থ আছে। তবে





মোট তিনটি বাচ্চার মধ্যে একটি বাচ্চা মা’রা গেছে। আট’পা বিশিষ্ট ছা’গলের বাচ্চা জন্মানোর খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকার ও





আ’শেপাশের গ্রামের মানুষ ওই বাড়ি’তে ভিড় জমায়। জনপ্রিয় অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু। নাটক কিংবা





চলচ্চিত্র- দু’মাধ্যমেই সরব তিনি। অভিনয়ে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিস্বরূপ দু’বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন। অভিনয়কে এতটাই ভালোবাসেন,এর জন্য চাকরিও ছেড়েছেন তিনি। আশির দশকের শুরুতে অগ্রণী ব্যাংকে ক্যাশ অফিসার হিসেবে চাকরি শুরু করেন বাবু।
বহু বছর ব্যাংকে চাকরি করার পর ২০০৬ সালে অভিনয়ের জন্য চাকরি ছেড়ে দেন। এর আগে অবসরে কিংবা ছুটিতে অভিনয় করতেন। কিন্তু
এ মাধ্যমে ভালোবাসাটা এতই বৃদ্ধি পায়, চাকরি ছেড়ে অভিনয়কেই পেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। ‘শঙ্খনাদ’ ছবিতে অভিনয় করে প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন তিনি।এরপর ‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’ ছবিতে অভিনয় করে একই সম্মাননা লাভ করেন। দীর্ঘ অভিনয় জীবনের প্রাপ্তি প্রসঙ্গে ফজলুর রহমান বাবু বলেন, ‘অভিনয় জীবন থেকে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি মানুষের ভালোবাসা।
মানুষ যখন বলেন, আমি যে চরিত্রে অভিনয় করি সেটি নাকি অনেকটাই বাস্তব- বিষয়টি শুনতে আমার বেশ ভালো লাগে, আরও উৎসাহ পাই।
এই যে মানুষের কাছে অভিনয় দিয়ে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলা, এটি অনেক কঠিন কাজ। এই কঠিন কাজটি করার পর যখন দর্শকের ভালোবাসা পাই,
সেটিই অনেক বড় পাওয়া।দর্শক আমাকে নিজের মানুষ মনে করেন, এটিও আমার জন্য শান্তির’। অভিনয়ের প্রতি দুর্বলতা ঠিক কখন শুরু হয়, এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘১৯৮৪ সালে জার্মান কালচার সেন্টারে অভিনয় করে প্রথম দুইশ’ টাকা পেয়েছিলাম।সেই টাকা দিয়ে মাকে একটি শাড়ি কিনে দিয়েছি। তখন থেকেই ভাবনায় ছিল অভিনয় করে যদি টাকা আয় করা যায় তাহলে আর অন্য কিছু করব না’।