





যে সমস্ত বুনো পাখি খাদ্যের জন্য শিকার করা হয় বা শিকারের যোগ্য, তাদের শিকারযোগ্য পাখি বা





গেম বার্ড বলে। বুনো এই অর্থে যে এরা গৃহপালিত নয়। এদের গেম বার্ড বলা হয় কারণ এদের শিকার করাটা অনেকসময়





একধরনের বিনোদন হিসেবে গণ্য করা হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে খাদ্য এবং বিনোদনের উদ্দেশ্যে পাখি শিকার করা হয়। অঞ্চল ভেদে





কোন ধরনের পাখি শিকার করা যায় আর কোন ধরনের পাখি শিকার করা যায় না তা নির্ভর করে ঐ অঞ্চলে পাখির প্রাপ্যতা, বৈচিত্র্য,





আঞ্চলিক স্বাদ, আবহাওয়া এবং শিকার আইনের ওপর। দেখতে অনেকটাই মুরগির মতো। শুধু আকারে খানিকটা ছোট। লেজটা অধিকাংশ সময়





খাড়া থাকে। হাঁটার সময় লেজটাকে নাচিয়ে হাঁটে। জলাধারে কিংবা স্যাঁতস্যাঁতে এলাকায় বেশি দেখা যায়। খাবারের খোঁজে অনেক সময় মানুষের কাছাকাছি চলে আসে। তবে ধরার আগেই ফুরুৎ করে দৌড়ে পালায়। প্রাপ্তবয়স্ক পাখিদের চেয়ে বাচ্চারা বেশি হুঁশিয়ারি। সহজে ধরা যায় না ওদের। বিশেষ করে জলাশয়ে বিচরণরত কালে বাচ্চাদের ধরা কঠিন থেকে কঠিনতর কাজ। চতুর এ পাখি চেনেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কমই আছেন আমাদের দেশে।
দেখতে অনেকটাই মুরগির মতো। শুধু আকারে খানিকটা ছোট। লেজটা অধিকাংশ সময় খাড়া থাকে। হাঁটার সময় লেজটাকে নাচিয়ে হাঁটে। জলাধারে কিংবা স্যাঁতস্যাঁতে এলাকায় বেশি দেখা যায়। খাবারের খোঁজে অনেক সময় মানুষের কাছাকাছি চলে আসে। তবে ধরার আগেই ফুরুৎ করে দৌড়ে পালায়। প্রাপ্তবয়স্ক পাখিদের চেয়ে বাচ্চারা বেশি হুঁশিয়ারি। সহজে ধরা যায় না ওদের।
বিশেষ করে জলাশয়ে বিচরণরত কালে বাচ্চাদের ধরা কঠিন থেকে কঠিনতর কাজ। চতুর এ পাখি চেনেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কমই আছেন আমাদের দেশে। আমি শৈশবেই এদের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি নিজ গ্রামে। ঘরের লাগোয়া ঝোপের ভেতর থেকে ‘কোয়াক-কোয়াক’ সুরে ডেকে কান ঝালাপালা করে দিত আমাদের। অতিষ্ট হয়ে ওদের লক্ষ্য করে ঢিল ছুঁড়ে তাড়াতে চেষ্টা করতেন বড়রা। ওরা ভয় পেয়ে উড়ে গিয়ে ঝোপ-জঙ্গলে বসে আবার শুরু করে দিত ম্যারাথন ডাক।
একটানা দীর্ঘক্ষণ ডাকতে পারে এ পাখি। রাত-বিরাতেও ডাকে। বিশেষ করে সূর্যাস্তের পর বিরতিহীন ডাকতে থাকে। এ নিয়ে গ্রাম-বাংলার মানুষের ভেতরে কিছু কৌতূহল রয়েছে। নানা মানুষ নানা মন্তব্য করেন। কেউ কেউ বলেন, ‘ডাকতে ডাকতে ওদের গলা থেকে রক্তের ফোঁটা বের হয়। আর সে রক্তের ফোঁটা ওদের ডিমের ওপর পড়লেই তবে ডিম ফোটে।
আবার কেউ বলেন, ‘মানুষকে ওরা বিপদ সংকেত জানায়’। আসলে ওসবের কিছুই নয়। শুধু ওদের প্রজনন সময় ঘনিয়ে এলে প্রেমিক পাখিটি এমন আর্তনাদ করে প্রিয়াকে মজাতে চেষ্টা করে। এরা ভালো পোষ মানে। গ্রামের শিকারিরা পোষাপাখি দিয়ে এ প্রজাতির বুনোপাখি শিকার করে। এদের মাংসে কিছুটা মুরগির মাংসের স্বাদ পাওয়া যায় বিধায় শিকারিরা এ পাখি শিকারে বেশ সচেষ্ট। অধিকধৃত হওয়ার পরও এরা আমাদের দেশে মোটামুটি সুলভ।
দেখা মেলে যত্রতত্র। ভিডিও টি তে দেখা যায় যে শিকারী খাচার ভিতরে একটি পাখি রেখে আরও একটি পাখি শিকার করেছে। শিকারী এমন একটি খাচা তৈরি করেছে যার একটা অংশ খাচা এবং বাহিরে অনেকটা জালের মতো।শিকারী খাচার ভিতরে একটি ডাহুক পাখি রাখে তাই পাখিটা খাচার পাখির কাছে আসাতে জালে আটকিয়ে পড়ে। আর ছুটতে পারে না। এভাবে শিকারী খুব সহজে পাখি টি শিকার করে। এই ভিডিও টি তুমুল ভাইৱাল হয়েছে। আজ এখানেই শেষ করছি। এই ধরনের আরও ভিডিও পেতে আমাদের সাথেই থাকুন
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
Leave a Reply