নদীতে পানি পান করতে এসে বিপদে তৃষ্ণার্ত গরু! মূহুর্তেই শিকার করে ফেলল গাভিটিকে! নেট দুনিয়ায় তুমুল ভাইরাল ভিডিও

এই পৃথিবীতে বহু জাতীয় পশু পাখি রয়েছে। আরে পশুপাখিরা তাদের জীবন পরিচালনার জন্য

একজন আরেকজনকে স্বীকার করে থাকে। পৃথিবীতে এমন অনেক হিং,স্র প্রাণী আছে যারা নিজের বুদ্ধিমত্তা কে কাজে লাগিয়ে

চোখের পলক ফেলে। আবার এমন কিছু প্রাণী আছে যারা নীরব শান্ত স্বভাবের তারা শুধু অন্যের শিকারি হতে পারে কিন্তু নিজে কিছু স্বীকার করে

খেয়ে নিতে পারে না। তারা নিজেদের খাদ্য অভ্যাস উদ্ভিদ হিসেবে গ্রহণ করতে পারে কিন্তু কোন প্রাণী শিকার করে নিয়ে

খেতে পারে না। কিন্তু পৃথিবীতে এমন আরও অনেক হিং,স্র প্রাণী আছে যারা মাংসাশী প্রাণী এবং তারা হরহামেশাই যেকোনো সময়

শিকারিকে আক্রমণ করে তাদেরকে খাবার হিসেবে খেয়ে ফেলে আর পৃথিবীতে খাদ্য শৃংখল এভাবেই চলতে থাকে। আমরা সকলেই জানি বনের রাজা বা,ঘ কিন্তু এবারও মাঝে মাঝে বিড়ালের মত করে। যদিও অভিযোগ হচ্ছে বিরল প্রজাতির বড় আকৃতির একটি প্রাণী তবুও বড় আকৃতির হয় এবং তাদের প্রভাব বৈশিষ্ট্যের কারণে তাদেরকে বলা হয় অন্যতম এবং হিং,স্র সাহসী প্রাণী।গরু একটি গৃহপালিত পশু ।

পেশা হিসেবে গরু পালন একটি লাভজনক পেশা।পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলেই গরু পালন করা। পৃথিবীতে যত জাতি রয়েছে সকলের মাঝেই গরু পালন বিরাজমান রয়েছে। গরু পালন একটি লাভজনক পেশা।মাংস এবং দুধ উৎপাদনের জন্য গরুর খামার তৈরি করা হয়।গরুর খামার দুই ধরনের। বাণিজ্যিক খাবার এবং পারিবারিক খামার। আজকের এই ভিডিওতে দেখানো হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় কিছু ষাড়।

নিম্নে তা বিস্তারিত আলোচনা করা হলো: চিয়ানিনা ষাড়: এটি সাধারণত মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়।এটি দেখতে অনেক সুদর্শন হয়ে থাকে। এর উচ্চতা 150 সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে ।এবং এর ওজন 15 শ থেকে 16 শ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাংস উৎপাদনের পাশাপাশি এতে বিভিন্ন কাজ করানোর জন্য পালন করা হয়ে থাকে।

লিমোশিন ষাড়: এগুলো সাধারনত লাল রঙের হয়ে থাকে। রজন তেরোশো কিলোগ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে।এগুলোকে পালন করা হয় মাংস উৎপাদনের জন্য।বেলজিয়াম ব্লু ষাড়: এগুলোকে দেখলে মনে হবে এরা প্রতিদিন জিম করে। এদের দেহের গঠন একদম ভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। এদের রং সাদা এবং ধূসর হয়ে থাকে।এর ওজন তেরোশো থেকে চৌদ্দশ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে।

এটিকে মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়। ব্রেফর্ড ষাড়: এটিকে মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়।রং সাদা এবং লাল মিক্স হয়ে থাকে। এর ওজন চৌদ্দশ থেকে পনেরশ কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। বিফ মাস্টার্স: এটি দেখতে অনেক সুদর্শন হয় থাকে এবং এবং এর আকার অনেক বড় হয়ে থাকে।

এটিকে শুধু মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়। ইন্ডিয়ান বাসিন: এটিকে কেউ প্রথমবার দেখলে মনে করবে এটি একটি মহিষ।কেননা এর আকৃতি মহিষের মত। কিন্তু আসলে এটি একটি ষাড়। ব্রেঙ্গাস ষাড়: এদের রং লাল এবং কালো হয়ে থাকে। এগুলোকে মাংস এবং দুধ উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়ে থাকে। এরা আকারে করে বেশ বড় হয়ে থাকে। চারোলেইস ষাড়: এদের রং সাদা হয়ে থাকে। এদের ওজন প্রায় ষোলশ কেজি হয়ে থাকে। এগুলোকে মাংস এবং দুধ উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়।

হেরফর্ড : এগুলো দেখতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে ।আকারের দিক দিয়ে এরা সবচেয়ে বড় হয়ে থাকে। এদেরকে মাংস উৎপাদনের জন্য পালন করা হয়।এদের ওজন আঠারোশো কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। পৃথিবীর বিখ্যাত কিছু গরু নিয়ে এই ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে। এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে না টেনে পুরো ভিডিওটি দেখার অনুরোধ রইলো।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*