গ্রামের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা চরুইভাতিতে তাদের থেকে বড় গ্রাস কার্প মাছ ফ্রাই করে অবাক করে দিলেন। তাদের এই রান্নাবান্না নেট দুনিয়ায় ভাইরাল

চড়ুই ও ভাত শব্দের সমন্বিত রূপ।এর সঙ্গে ই প্রত্যয় যুক্ত হয়। চরুইবেতি শব্দ গঠিত এর গঠনগত অর্থ চড়ুই পাখির ডাক অন্তর্নিহিত অর্থ খুবই অল্প

পরিমাণ ভাত অল্প পরিমাণ অর্থ শিশুদের কল্পিত বনভোজন প্রকৃতপক্ষে কিছু রান্না করা হয় না। এবং সঙ্গত কারণে

বুঝানো হয় না কিন্তু রান্না অবুজন চমৎকার অভিনয় করা হয় এটি শিশুদের একটি খেলা এখানে কোন দর্শক থাকেনা শুধু খেলোয়াড় থাকে খুব অল্প

পরিমাণে ভাত কিভাবে শিশুদের কল্পিত বনভোজন হয়ে গেল সাধারনত দুপুরেই মুরুব্বিরা ঘুমিয়ে পড়লে শিশুর বাড়িতে খেলায় মেতে ওঠে।

চড়ুই পাখি একসঙ্গে কিচিরমিচির শব্দে খেলা করে ।কিন্তু কেউ আসার ইশারা পাওয়ামাত্র লুকিয়ে পড়ে চুপচাপ।এমন দেখা যায়

মুরুব্বিদের আসার ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ।চরৈবেতি খেলায় মগ্ন শিশুরা চড়ুই পাখির মতো চুপ করে লুকিয়ে পড়ে।সবাই খেলার চাল ডাল বা তরিতরকারি কিংবা অন্যান্য উপাদান হিসেবে যে কোন জিনিস ব্যবহার করা হয়। সৌখিন চড়ুইভাতি থেকো শিশুরা বাসা হতে খুব সামান্য পরিমাণ চাল ডাল তরিতরকারি রঙিন কাপড়ের টুকরো ছোট ছোট ছোট ইত্যাদি নিয়ে আসে ।শিশুরা বাড়ির পিছনে কাছাকাছি মোটামুটি নির্জন স্থানে বসে চুল পাখিদের কিচিরমিচির করে খুব সামান্য উপাদান নিয়ে খেলাটি অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে করে থাকে।

আবার অনেক শিশু বাড়ির পাশে ফেলে দেওয়া চড়ুইদের হতেও কিছু বা তাদের চড়ুইভাতি খেলার জন্য নিয়ে আসতো।চড়ুই পাখির মতো কিচিরমিচির শব্দ মুরুব্বিদের আগমনী বার্তায় নিশ্চুপ হয়ে যাওয়া খুব অল্প উপাদানে খেলা পাখি হতেবা গানা প্রভৃতি।কারণে চরৈবেতি শব্দটি শিশুদের কল্পিত বনভোজন অর্থ ধারণ করে ধনতন্ত্রবাদ এর একটি স্ট্যাটাসে লিখেছেন জরি মূলত শৈশবের একটা পিকনিক বিরাট বিরাট।

কিন্তু সেসব রান্না করা হতো না গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠে থাকলে অবশ্য আপনিও চড়ুইভাতি খেলার অংশগ্রহণ করেছেন।অন্যদের সঙ্গে সঙ্গে অর্থের দিক থেকে বলতে গেলে বলা হয় খাবার রান্না করা ভাত আরেকটা নামে আমরা জানতাম সেটা হল জুলাবাতি। ভিডিওটিতে আমরা দেখব ছেলে মেয়েরা গ্রামের মধ্যে চড়ুইভাতি খেলার আয়োজন করেছে।

আসলে এরকম খেলাধুলা ছোটবেলা আমরা অনেক করেছি। মিস করছি সেই ছোটবেলার খেলাধুলা কে। তারা বাজার থেকে দুইটি কার্প মাছ নিয়ে আসে। নিয়ে এসে দলবদ্ধভাবে রান্নার কাজ শুরু করে দেয়। প্রথমে তারা মাছ টিকে গাছের মধ্যে লুটকিয়ে এগুলো আশ ছাড়িয়ে নেয়। পরে সবাই মিলে তাকে ভালো পানিতে পরিষ্কার করে নেয়।ফ্রাই করার জন্য রান্নার জায়গা মুহূর্ত তৈরি করে ফেলে।

এবং কয়েকটি লাকড়ির মাধ্যমে তারা সেখানে আগুন জ্বালিয়ে দেয় পোত্রর মধ্যে তেল দিয়ে মাছ দুটোকে ভালোভাবে বাজার করে নেয় যখন এগুলো লাল লাল হয়ে গিয়েছে তখন তারা মাস থেকে নামিয়ে ফেলে নামিয়ে সবাই মিলে মাছ খাওয়ার জন্য সারিবদ্ধ ভাবে মাটিতে বসে পড়ে আসলে বন্ধুরা এরকম কাজ ছোটবেলায় সই হয়ে থাকতো কিন্তু সময়ের আবর্তনে গুলো দিন দিন আমাদের কাছ থেকে দূর হয়ে যাচ্ছে আরে বাচ্চাদের জরুরী চড়ুইভাতি রান্নার ভিডিওটা নেটদুনিয়ায় মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*