স্বামী রাতে ২/৪ বার স’হবা’স করতে চায়, কিন্তু আমার উ’ত্তেজনা কম, কি করলে উ’ত্তেজনা বেশি হবে?

স্বামী ও শ্বশুরবাড়ি যেমনই হোক না কেন, ডিভোর্স নেয়ার সময় অনেক অশান্তি হয়েছে। ইমোশোনাল ব্ল্যা’কমেইল থেকে শুরু করে হু’মকি ধামকি, কিছুই

বাদ যায়নি। না এই ভেবে সে ডিভোর্স নেয়নি যে আবারও বিয়ে করবে। বরং এই ভেবে নিয়েছিল যে একটু স্বস্তিতে বেঁচে থাকবে। আপনি জানলে

খুশি হবেন না, আমার সেই বান্ধবীর সম্প্রতি বিয়ে হয়েছে। একজন খুব ভালো মানুষ ধরেছে তার হাত। এবং তাঁরা খুব ভালো আছে। দেখু’ন আপু, আমি আপনার স্থানে হলে

বুকে পাথর বেঁ’ধে হলেও ডিভোর্স নিতাম। বুঝতেই পারছি যে আপনি খুব মায়াবতী, স্বামী যেমনই হোক তার জন্য আপনার মায়া প্রবল। কিন্তু

আপু, স্বামীকে দেখার জন্য তার পরিবার আছে। এবার দেখু’ন কি করলে আপনার স্ত্রীর উ’ত্তেজনা বেশি হবে… বাসর রাতেকেউ বলে বাসর, কেউ বলে ফুলসজ্জা, আবার

কেউ বলে সোহাগ রাত! সে যাই বলুক প্রথম রাত বলে কথা! বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর প্রথম রাত। এমন কথা বললেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সুসজ্জিত বিছানা, গোলাপ ফুলের পাপড়ি, সুগন্ধী মোমবাতি আর

একরাশ উ’ত্তেজনা।লাভ ম্যারেজ হোক বা অ্যারেঞ্জড, বিয়ের প্রথম রাত সব দম্পতির জীবনেই হয় স্পেশাল। অন্তত সেই রাতকে স্পেশাল করে রাখা সবরকম আয়োজন ও উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু

বন্ধ ঘরের ভিতরের সেই অভিজ্ঞতা বাইরের মানুষগু’লির কাছে অজানাই থেকে যায়। চার দেওয়ালের ভিতরের ছবিটা এবার তুলে ধরলেন পাঁচ বিবা’হিত ম’হিলা। কেমন ছিল তাদের প্রথম রাত?

ক্রিস্টি: আগে থেকেই ঠিক করেছিলাম, সারা রাত এমন কিছু করবো যাতে দিনটাকে স্মরণীয় করে রাখব। তেমন উদ্যোগও নিয়েছিলাম। কিন্তু যতটা ভেবেছিলাম, হয়ে উঠল না। বিয়ের সমস্ত কাজ নিয়ে গোটা দিন নানা খাটা-খাটনি হয়েছিল। তাই দুজনেই ভীষণ ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। বিয়ের পর আমাদের জীবন নিঃস’ন্দেহে অসাধারণ। কিন্তু সে রাতে তেমন কিছুই হয়নি।

জেনি: পা’লিয়ে বিয়ে করেছিলাম। তাই ভেবেছিলাম প্রথম রাতটা এক্কেবারে অন্যরকম হবে। কিন্তু সেদিনই আমার শা’রীরিক কিছু সমস্যা হয়ে যায়। তাই আর কোনও ঝুঁ’কি নিতে চাইনি। তার উপর রাতে এত বেশি খেয়ে ফে’লেছিলাম, যে ভীষণ ঘুম পেয়ে গিয়েছিল। তাই ফুলসজ্জা নিয়ে মনে যা যা ফ্যান্টাসি ছিল, তা সেদিনই কে’টে গিয়েছিল।

এলা: বিয়ের প্রথম রাতে আমি পাঁচ-ছ’মাসের অ’ন্তঃসত্ত্বা ছিলাম। সে সময় ভীষণ ক্লান্তি লাগত, খিদে পেত, পায়ে ব্য’থা করত। সেই রাতটা হোটেলে কাটিয়েছিলাম। প্রচুর খেয়েছিলাম। আমার স্বামী আমার জন্য খুব ভালভাবে শোয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছিল। ভালই কে’টেছিল রাতটা।

ডেনিস: বিয়ের রাত নিয়ে মানুষ যেন একটু বেশি উৎসাহী থাকেন। তবে আমার ক্ষেত্রে বি’ষয়টা একটু আলাদা ছিল। বিয়ের আগে পাঁচ-ছ’বছর আমরা একসঙ্গেই থাকতাম। তাই প্রথম রাতের সুখের বি’ষয়টি আমাদের কাছে স্পেশাল কিছু ছিল না। তবে সত্যিই সেদিন আর (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ) হয়ে ওঠেনি। রাতে ম’দ্যপা’ন, নাচ-গান, খাওয়া-দাওয়া সব চলেছিল পুরোদস্তুর। তাই শেষমেশ হাঁপিয়ে গিয়ে ঘুমিয়েই পড়ি।

মেগান: বিয়ের প্রথম রাত নিয়ে মানুষের মনে ঠিক যেমন ধারণা আছে, আমার রাতটা একেবারে তেমনই ছিল। শা’রীরিক সমস্যার কারণে বিয়ের আগে খুব বেশি মি’লন ঘটেনি। তবে বিয়ের দিনকয়েক আগে সুযোগ এসেছিল। কিন্তু প্ল্যান করেই নিজেদের আবেগকে আ’টকে রেখেছিলাম। যাতে উত্তে’জনা আরও বাড়ে।

খুব অল্প জায়গাতেই বিয়ের অনুষ্ঠান হয়েছিল। অনুষ্ঠান বাড়িতেই রাত কা’টাই। প্রথমে হালকা মিউজিক চা’লিয়ে স্বামীর সঙ্গে নাচ। তারপর ধীরে ধীরে (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ) লি’প্ত হই। সত্যিই অপেক্ষা করা সার্থক হয়েছিল। সেই রাতটার কথা এখনও মনে পড়লে মুখের হাসি চওড়া হয়ে যায়।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*