
হাতি কেন মানুষের নিকট এত পছন্দের প্রানী।হাতি অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে এদের স্থান দ্বিতীয়। কারণ প্রথম অবস্থায়





অবস্থান করছে নীল তিমি।সামুদ্রিক প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রাণী।স্থানগুলোর মধ্যে হাতি শক্তি ওজন ও





অন্যান্য বৈশিষ্ট্য দিক থেকে এগিয়ে। তবে হিংস্র প্রাণীদের মধ্যে সামাজিকতা বেশি দেখা যায় এবং





এরা অনেকটা নিরীহ প্রকৃতির।হাতিদের একত্রে বসবাস বাদল বদ্ধ হয়ে থাকার কারণে নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে থাকে। চিড়িয়াখানায় গেলেও





আমরা পর্যাপ্ত সংখ্যক হাতি দেখতে পাই।হাতি মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয় রাস্তাঘাটে অনেক সময় অনেক প্রতীকের চলাফেরা করতে দেখা যায়





যেগুলো সার্কাসের অথবা বিভিন্ন জায়গায় মানুষের বিভিন্ন কলাকৌশল দেখিয়ে টাকা উপার্জন করে থাকে। তবে বন্যহাতির যেসব আছে সেগুলো





অনন্যসাধারণ হচ্ছে অনেকটা রাগী প্রকৃতির। বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলের দিকে যেসব পাহাড়ি অঞ্চলে হাতি দেখতে পাওয়া যায় এগুলো অনেকটা রাগে প্রকৃতি এবং বন্য হাতিই বলা চলে। এই ভিডিওটির মধ্যে আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পারছি হাতির মালিক এবং হাতির বাচ্চা একে খামারের ভেতরে খেলাধুলা করছে।বিভিন্ন ভঙ্গিমায় মেতে উঠছে যা সত্যি প্রশংসার দাবিদার মানুষ এবং পশু দের মাঝে এ ভালোবাসা খুব কমই দেখা যায়।হাতির মালিক প্রথমে তার গায়ে একটা চাদর পেঁচিয়ে হাতির বাচ্চাদের সামনে দিয়ে খামারে প্রবেশ করে।
প্রবেশ করতে তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন এবং কোনভাবে তাকে ছাড় দিতে রাজি হয় না।একবার হাতির বাচ্চা নিচে পড়ে যায়।আরেকবার হাতির মালিক নিচে পড়ে যায়।এভাবে প্রায় অনেক সময় খেলাধুলা করেন এই হাতির মালিক টি। তাহলে আসুন আমরা জেনে নেই হাতির কিছু অজানা তথ্য।
স্মৃতিশক্তিঃহাতিরা সহজে যে কোন কিছু ভুল যায় না।এই কারণে হয়তো এরা এদের মাস্টার কিংবা যারা আছে তাদের সহজেই মনে রাখে বহু দিন পার হয়ে গেলেও।এবিষয়টি অন্যান্য প্রাণীদের থেকে এদের আলাদা করেছে।বন জঙ্গল সহ বিভিন্ন জায়গায় এরা রাস্তা ভুলে যায় না। বরং সাধারণভাবে এটা মনে রাখেন।হাতির প্রিয় খাবার হচ্ছে কলা এবং কলার গাছ।যা তারা সুড় দিয়ে উপড়ে ফেলে খেয়ে থাকে।
শ্রবনশক্তিঃহাতিদের স্মৃতিশক্তির মত শ্রবণশক্তি ও অনেক প্রখর এই কারণে এরা অনেক দূর থেকেই শব্দ শুনতে পায়।এছাড়া অন্য যেকোন প্রাণীর চেয়ে বড়।সাধনের মাধ্যমে থাকলেও এখানে এর মাধ্যমে শব্দ শোনার কথা বলা হচ্ছে।হাতির নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য কমিউনিকেশন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন শব্দ তৈরি করে থাকে।
যা এক হাতে থাকলে অনেক দূরে অবস্থিত সামনে আছে তা সঠিকভাবে শুনতে পায় এবং নিজেদের মধ্যে যা কমিউনিকেশন করা দরকার তা করে।সাঁতারুঃসকল ধরনের প্রাণী সাঁতার কাটতে জানে না তবে কিছু কিছু প্রাণী আছে যেগুলো সাঁতার কাটতে পারে এর মধ্যে বাংলাদেশের রয়েল বেঙ্গল টাইগার সাঁতার কাটতে পারে। সুন্দরবন অঞ্চলের পাশে যে নদী আছে।সেখানে হাতি সাঁতার কাটতে দেখা যায় এবং নদীপাড়ে করে থাকে।হাতি ও সাঁতার কাটার দিক থেকে কোন ভাবে পিছিয়ে নাই।
এরা ভারি এবং বড় হলেও পানিড় মধ্যে খুব ভাল ভাবেই সাঁতার কাটতে পারে। পরিশেষে, হাতিদের সম্পর্কে কিছু তথ্য জানা মানুষের জানার পরিধির মধ্যে এবং কিছু বিষয় আছে জানার পরিধির বাহিরে ছিল। কিন্তু এই আর্টিকেলের মধ্যমে তা ও জেনে গেলেন। কিন্তু হাতিদের সম্পর্কে এখনও বিশেষ বিশেষ তথ্য জানার আছে।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
Leave a Reply