ড্রাগন চাষে মুসার অভাবনীয় সাফল্য, বছরে আয় ১০লক্ষ টাকা!
ঝিনাইদহে ড্রাগন চাষে মুসার অভাবনীয় সাফল্য এসেছে। ত্বীন, অ্যাভোকাডো ফলের পর এবার তিনি ৫ বিঘা জমিতে





আবাদ করেছেন পিংক রোজ বড় জাতের ড্রাগন ফলের। চারা, সেচ, সার, কীটনাশক পরিচর্যাসহ ৫ বিঘা জমিতে





তার খরচ হয়েছে প্রায় ৮ লাখ টাকা। চলতি বছর তিনি এই ৫ বিঘা জমিতে পিংক রোজ ড্রাগনের আবাদ করে ১০ লাখ টাকার ফল বিক্রি করেছেন। কৃষিতে এলাকাবাসীর কাছে





মুসা এখন উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। হারুনুর রশীদ মুসা ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার কাগমারী গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। হারুনুর রশীদ মুসা জানান, এক বিঘা জমিতে





চারাসহ তার খরচ হয়েছে দেড় লাখ টাকা। চারা লাগানোর ৬ মাস পর ফল পাওয়া যায়।ড্রাগন গাছ একবার লাগালে ১৫ থেকে ২০ বছর বাঁচে। তিনি আরো জানান, বাজারে অন্যান্য ড্রাগনের ফল যখন বিক্রি শেষ হয়ে যায় তখন পিংক রোজ ড্রাগন ফল উঠে। অর্থাৎ পিংক বড় জাতের ড্রাগন ফল একটু দেরিতে উঠে। যে সময় বাজারে ড্রাগন ফল খুবই কম থাকে।
যার কারনে দামও ভাল পাওয়া যায়। কোটচাঁদপুর উপজেলা কৃষি অফিসার মহাসিন আলী বলেন, তার বাগানে শুধু ড্রাগন নয়। মাল্টা, অ্যাভোকাডো, ত্বীনসহ বিভিন্ন ধরনের বিদেশি ফলের আবাদ রয়েছে। কৃষি বিভাগ থেকে আমরা তাকে নানাভাবে পরামর্শ দিয়ে আসছি। আমি নিজেই তার প্রতিটি বাগান পরিদর্শন করেছি।
তথ্যসূত্রঃ আধুনিক কৃষি খামার