





মাছে ভাতে বাঙালিরা মাছ খেতে যেমন ভালোবাসে ঠিক তেমনি মাছ ধরতেও ভালোবাসে। বাঙালি হয়ে মাছ ধরতে জানেনা এমন লোক





খুব কমই পাওয়া যাবে। আমাদের পূর্বপুরুষরা সকলে দুটি কাজ অবশ্যই জানতে হত এর মধ্যে





একটি কৃষি আরেকটি হচ্ছে মাছ ধরা। এ দুটি কাজের অভিজ্ঞতা প্রায় সকলের মাঝেই থাকতো। কিন্তু আস্তে আস্তে তা এখন





কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে। প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে মানুষ এখন আর এই কাজের দিকে ঝুঁকছে না। তবে এখনো





গ্রামের লোকজন এই কাজগুলো আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করে যাচ্ছে। মাছধরা টা শুধুমাত্র শখের একটা কাজ নয়। পেশা হিসেবে মাছ ধরার কাজটি





নির্বাচন করে। তবে শখ এবং পেশা হিসেবে মাছ ধরার মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। আগের দিনে বাণিজ্যিকভাবে মাছের চাষ খুব কম হয়ে থাকতো। তবে বাণিজ্যিকভাবে মাছ বিক্রির জন্য হাওর বাওর খাল-বিল নদী-নালা ইত্যাদি থেকে মাছ ধরার জন্য নির্বাচন করতো । এগুলো আস্তে আস্তে হারিয়ে যাচ্ছে।আজকে আমরা এই ভিডিওতে দেখতে যাচ্ছি।
চার যুবকের অভিনব পদ্ধতিতে মাছ ধরার ভিডিও যা ইতিমধ্যে সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। আমরা এই ভিডিওতে দেখতে চাচ্ছি চার যুবক পুকুরে মাঝখানের নেমে বড় একটি জাল ফেলে হাঁসের খাবার দিচ্ছে আবার এক পুকুর থেকে অন্য কুকুরের সহজ প্রক্রিয়া স্থানান্তর করে দিচ্ছে। মাছ চাষ করার একটি পেশা জাতীয় কাজ। অনেক মানুষ এই মাছ ধরাকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে কারণ তারা মাছ ধরাকে পছন্দ করে এবং ভালোবাসে। প্রকৃতির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে শিং মাছ চাষ করা হয়েছে।
তারা অতি অল্প সময়ের মধ্যে অনেক লাভবান হয়েছে। মাছ একটি পুষ্টি জাতীয় খাবার। এই কৃষকরা মাছ চাষ করে বিধায় আমরা সহজে আমাদের পুষ্টি পূরণ করতে পারে। তাই আমরা তাদেরকে কোন কারনে অবহেলা করতে নেই। মানুষ দিন দিন শহরমুখী হওয়ার কারণে গ্রামের ঐতিহ্য গুলো দিন দিন ভুলে যাচ্ছে। এখনকার মানুষ আর পূর্বের মত মাছ ধরার সরঞ্জাম ব্যবহার করে না।
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে সরঞ্জাম গুলো বদলে গেছে। মাছ ধরা যে কত আনন্দের যারা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় মাছ ধরেছে তারাই জানে। বিশেষ করে এখনো যারা গ্রামে বসবাস করি এবং যাদের বাড়ি হাওর বাওর নদী নালা খাল বিলের পাশাপাশি তারাই মাছ ধরার প্রকৃত আনন্দ উপভোগ করতে পারি। বর্তমানে গ্রামের অধিকাংশ মানুষ শখের বসেই ধরে থাকে।
তবে আমরা যারা শৈশব কাটিয়েছি গ্রামে তারা অবশ্যই ছোটবেলার মাছ ধরাটাকে মিস করে থাকি। অসংখ্য মাছ ধরার পদ্ধতি রয়েছে। বিভিন্ন পদ্ধতিতে বিভিন্ন রকম সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জাল, বরশি, কুচ, ও বিভিন্ন প্রকার ফাঁদ। যেগুলো দিয়ে মানুষকে সচরাচর মাছ ধরতে দেখা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকার সরঞ্জাম রয়েছে । এগুলো দিয়ে সচরাচর মাছ ধরতে দেখা যায়না। আমরা সচরাচর পুকুরে যেভাবে চাষ করে থাকি ঐ পদ্ধতিতে মাছের জন্য আলাদাভাবে অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা করতে হয়না।
কিন্তু বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছের ঘনত্ব বেশি হওয়ায় মাঝে মাঝে পানি পরিবর্তন করতে হয় এবং সবসময় অক্সিজেন সরবরাহ করতে হয়। এই পদ্ধতিতে বেশীরভাগ হাইব্রিড মাছের চাষ করা হয়ে থাকে। আপনারা যারা এই পদ্ধতিতে মাছ চাষ করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য ইন্টারনেটে চাষ করার পদ্ধতি সহ লাভ ক্ষতি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য দেওয়া আছে। আপনারা চাইলে ইন্টারনেট থেকে তা সংগ্রহ করে চাষ করতে পারেন।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
Leave a Reply