





টেটা একটি দীর্ঘ বর্শার মত যন্ত্র যা মাছ শিকার করায় ব্যবহৃত হয় এবং





অন্যান্য সামুদ্রিক প্রাণী শিকার করায় যেমন তিমি শিকার কিংবা অন্যান্য বৃহৎ সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী শিকারে





টেটা ব্যবহৃত হয়। লক্ষ প্রাণীর উপর টেটা নিক্ষেপ করে শিকার করা হয়। দুরের লক্ষ প্রাণী শিকারের সময়





এর সাথে যুক্ত দড়ি মাছ ধরতে সাহায্য করে। টেটা অস্ত্র হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। টেটা ১৯৯০ এর দশকে জায়ার (বর্তমানে





গণপ্রজাতান্ত্রিক কঙ্গো),সেম্লিকি টেটা হিসেবে পরিচিত ছিল যা কাটান্ডা এলাকায় দেখা যেত। সবথেকে





প্রাচিন যে টেটা সন্ধান পাওয়া গেছে তা প্রায় ৯০,০০০ বছর পূর্বের যা দেখতে বর্শার মত ছিল এবং যা দিয়ে মাগুর জাতীয় মাছ শিকার করা হত। পুরাতন প্রস্তরযুগের টেটার প্রচলন জাপানে অনেক বেড়ে যায়, বিশেষকরে সলিউট্রিয়ান ও মাগদালেনিয়ান সময়ে টেটার ব্যবহার ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। দক্ষিণ ফ্রান্সের কস্কার গুহা যা ১৬,০০০ বছরের পুরাতন গুহা শিল্পের সাথে অঙ্কন শিল্পেরও চিহ্ন বহন করে সেখানে টেটার অঙ্কন শিল্প লক্ষ করা যায়।
প্রাচীন সাহিত্যে টেটার উল্লেখ আছে। যদিও অনেক ক্ষেত্রে এর সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।যেমন বাইবেলের একটা উক্তি “তুমি কি চাও তোমার চামড়া কাঁটাতার দিয়ে ক্ষতবিক্ষত হোক নাকি তুমি টেটা দিয়ে তার মাথা বিদ্ধ করতে চাও?” গ্রিক ইতিহাসবিদ পলিবায়াস(খ্রিষ্টপূর্বঃ২০৩-১২০) ব্যাখ্যা করেন যে সোর্ড ফিস শিকারের জন্য কাঁটাতারের তৈরি টেটা ব্যবহার করা হত।
প্রাচীনকালে কপারের টেটা সামুদ্রিক হারাপ্পা নামে পরিচিত। ভারত ও ভারতের আশেপাশের আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের আদিম অধিবাসীরা মাছ শিকারের জন্য লম্বা সুতা যুক্ত টেটা ব্যবহার করত। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে দুই চিমনীর টেটা তিমিশিকারের প্রধান হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই ধরনের টেটা অধিক চাপে তিমির চর্বি ভেদ করে চলে যায়।
পরে এই সমস্যা এক চিমনীর টেটা দ্বারা দূর করা হয়েছে। দুই চিমনীর এক চিমনী সরিয়ে দেওয়ার ফলে এর মাথা আরও সরু হয় যা একে আগের থেকে আরও গভীরে প্রবেশ করতে ও আঁকরে রাখতে সাহায্য করে। উত্তর মেরুর আশেপাশের আদিবাসী মানুষজন টোগল করা টেটা ব্যবহার করত। উনিশ শতকের দিকে এক চিমনীর টেটা পরিচিতি লাভ করে। উনিশ শতকের মাঝামাঝি দিকে লুইস টেম্পেল কর্তৃক লোহার তৈরি টোগল করা টেটা নিরুপন করা হয়েছিল।
সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়।এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়। সেটা নাচ,গান,মাছ ধরা,সাপ ধরা,অশ্লীল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমরা অনেক ভালো এবং আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই।
যেগুলো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন। নিউজটি ভালো মনে হলে কমেন্টে জানিয়ে আমাদের উৎসাহিত করুন।
Leave a Reply