অসাধারণ টেকনিক করে বনের মধ্যে বিশাল গাছ থেকে তুলে নিয়ে আসে মধুর চাক,এবং মধুই তার প্রিয় খাবার। দেখুন ভাইরাল ভিডিও টি…

 

সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়। এখনকার যুগে

প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়। সেটা নাচ,গান,

মাছ ধরা,সাপ ধরা,অশ্লীল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমরা অনেক ভালো এবং

আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই। যেগুলো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। মৌমাছির চাক মোম দিয়ে তৈরী। চাক ছোট ছোট খোপ বিশিষ্ট। প্রতিটি খোপে

থাকে ছয়টি দেওয়াল। তবে শিশু শ্রমিকের ও মধু জমানোর খোপগুলো পরিমাপে একটু ছোট, শিশু পুরুষদের একটু বড় এবং

শিশু রাণীর বেশ বড় ও লম্বাটে। শিশুদের খুপগুলো সাধারণত চাকের নিচের দিকে ও মধু জমানোর খুপগুলো উপরের দিকে থাকে। শিশু রাণীর খোপে থাকে সাধারণত চাকের নিচের দিকের কিনারায়। ডিম পাড়ার পূর্বে রাণী দেখে নেয় খোপের মাপ, যাতে নির্দিষ্ট মাপের খোপে নির্দিষ্ট প্রকারের ডিম পাড়ে। ডিম পাড়ার তিন দিনের মধ্যে ডিম ফুটে শ্রককীট বা শিশু মৌমাছি বেড়িয়ে আসে।

শ্রমিক মৌমাছি এসব শিশু মোমাছিদের প্রথম তিন দিন মধু ও পরাগরেণুর পাশাপাশি রাজসুধা খেত দেয়। রাজসুধা তৈরী হয় শ্রমিক মৌমাছির মুখের এক বিশেষ গ্রন্থি থেকে । প্রায় ৮/৯ দিন পর শ্রমিকের সব শুককীটের মুখ মোম দিয়ে বন্ধ করে দেয়। এ বন্ধ খোপের মধ্যে শুককীট মুককীটে বা পুত্তলিতে রুপান্তরিত হয়। ভাবী রাণীর ক্ষেত্রে খোপের বন্ধ থাকার সময় প্রায় ৭ দিন, শ্রমিকের ক্ষেত্রে ১২ দিন ও পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ দিন। এরপর মুককীট পূর্ণ বয়স্ক মৌমাছিতে রুপান্তরিত হয় এবং খোপের মুখ কেটে বেড়িয়ে আসে।

সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিও তে দেখা যায় একজন বাক্তি একটি মধুর চাক ডাল সহ তুলে নিয়ে আসে এবং এটি খুব মজা করে সে খায় ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন। নিউজটি ভালো মনে হলে কমেন্টে জানিয়ে আমাদের উৎসাহিত করুন।

ভিডিও দেখতে এখানে কিক্ল করুন…

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*