





ধ্বংস এবং পরজীবীর হাত থেকে রক্ষার জন্য এদের দেহত্বকীয় ডেন্টিক্ল রয়েছে। এই ডেন্টিক্লের কারণে এদের প্রবাহী গতিবিদ্যায়ও





প্রভূত সহায়তা হয়ে থাকে। এছাড়া তাদের প্রতিস্থাপনযোগ্য দাঁত রয়েছে। দাঁতগুলো খুব সুন্দর এবং





প্রাচীন হাঙ্গরের এই একটি বৈশিষ্ট্যই তাদের মধ্যে রয়েছে। এদের প্রজাতিতে ব্যাপক তারতম্য পরিলক্ষিত হয়। এক হাতের সমান





আকারের পিগমি হাঙ্গর রয়েছে, যেমন: Euprotomicrus bispinatus নামক গভীর সমুদ্রের হাঙ্গরের দৈর্ঘ্য মাত্র ২২ সেমি তথা ৯ ইঞ্চি। আবার তিমি হাঙ্গর হল বৃহত্তম মাছ যারা প্রায় ১২ মিটারের (৩৯ ফিট) মত লম্বা হতে পারে। যেমন: Rhincodon typus নামক প্রজাতিটি।
Carcharhinus leucas প্রজাতিটি ষাঁড় হাঙ্গর হিসেবে পরিচিত। এই ষাঁড় হাঙ্গরই একমাত্র লবণাক্ত এবং মিঠা – উভয় পানিতে এমনকি ডেল্টার ভিতরেও সাঁতার কাটতে পারে। সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
Leave a Reply