





মুক্তা হল ঝিনুকের প্রদাহের ফল। ঝিনুকের খোলকের অভ্যন্তরে তৈরী মুক্তোয় ক্যালসিয়াম কার্বোনেট যৌগযোগে মুক্তা তৈরী হয় যা





স্তরের কেন্দ্রে সংরক্ষিত থাকে। আদর্শ মুক্তা গোলাকার ও মসৃণ প্রকৃতির হয়। ব্যারোক পার্লজাতীয় মুক্তা বিভিন্ন আকার ও





আকৃতির হয়ে থাকে। চমকপ্রদ, মনোলোভা, সুন্দর ও উচ্চ মূল্যমানের মুক্তা সৌন্দর্যপিপাসুদের কাছে শত শত বছর ধরে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ কারণেই মুক্তা একসময় অলঙ্কারে স্থান করে নেয়। হাজার হাজার বছর পূর্বে সমুদ্র বা নদী থেকে প্রাকৃতিকভাবে তৈরী মুক্তা ভারত মহাসাগর, পারস্য উপসাগর, লোহিত সাগর এবং মান্নার উপসাগর থেকে ডুবুরী কর্তৃক সংগৃহীত হতো।
কিন্তু এই ভিডিওতে দেখা যায় মেয়েটি খুব সহজে একটি মাত্র ঝিনুক থেকে সারি সারি অনেক গুলো রং বেরঙ এর মুক্তা বের করছে এইখানে দেখা যায় মেয়েটি একটি জলাশয় থেকে চাষ করা মুক্তা সংগ্রহ করছে । মেয়েটি অত্যন্ত সাবলীল ভাবে ঝিনুক সংগ্রহ করছে এবং এই ঝিনুক গুলো থেকে নানা রকমের রং বেরঙ্গের মুক্তা বের করছে।
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন……
Leave a Reply