জলাশয়ে পড়ে থাকা পুরাতন ছেড়া জাল টান দিতেই বেড়িয়ে এল মাগুর মাছের ঝাক , মূহুর্তেই ভাইরাল ভিডিও!

মৎস্য বিশেষজ্ঞরা বাণিজ্যিক সুবিধার দিক লক্ষ রেখে এসব পুকুর-ডোবায়

বিদেশি প্রজাতির দ্রুতবর্ধনশীল মাছ যেমন সিলভারকার্প, গ্রাসকার্প, মিররকার্প, নাইলোটিকা ও

থাই সরপুঁটি (রাজপুঁটি) চাষের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এ মাছগুলো দ্রুতবর্ধনশীল ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই

এগুলো বাজারজাত করার মতো পরিপুষ্টতা অর্জন করে। উপরন্তু বিদেশি প্রজাতির এ মাছ খেতেও অত্যন্ত

সুস্বাদু। প্রতিকূল পরিবেশে অগভীর জলাশয়ে কম অক্সিজেনযুক্ত পানিতে এরা বেঁচে থাকতে পারে। তাছাড়া সব ধরনের

প্রাকৃতিক খাবার ও সম্পূরক খাদ্য গ্রহণে অভ্যস্ত। সর্বোপরি, বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশ এ মাছ চাষের জন্য

খুবই অনুকূল। এছাড়া তুলনামূলক স্বল্প খরচে ও সহজ ব্যবস্থাপনায় চাষ করাও সম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তি

সমন্বিত সুষ্ঠু চাষ পদ্ধতি প্রয়োগ করা হলে স্বল্পায়তনের এসব পুকুর-ডোবায় চাষকৃত গ্রাসকার্প ও মিররকার্প অনধিক চার-পাঁচ মাসের মধ্যে গড়ে ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রাম এবং থাইসরপুঁটি (রাজপুঁটি) ২০০ গ্রাম ওজনে উন্নীত হয়ে থাকে। অপর এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, এসব পুকুর-ডোবায় পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনায় মাছ চাষ করে প্রতি শতাংশে উৎপাদন খরচ সর্বোচ্চ ১২০ টাকার বিনিময়ে ৩০০ টাকার মতো আয় করা সম্ভব।

এ ক্ষেত্রে খরচ বাদে প্রতি শতাংশে প্রকৃত আয় থাকবে সর্বনিম্নে ১৮০ টাকা। নিম্নে এ প্রজাতির মাছ চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোকপাত করা হলো- পুকুরের আয়তন ৫ থেকে ৪০ শতাংশ হতে পারে। এ ধরনের পুকুরের গভীরতা সাধারণত সাড়ে চার থেকে ৬ ফুট হয়ে থাকে। পোনা ছাড়ার আগে পুকুর নিয়মমাফিক প্রস্তুত করে নিতে হয়।

ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*